site loader
রিয়ালের ভিনি ও ব্রাজিলের ভিনির মধ্যে এতো পার্থক্য কেন?

রিয়ালের ভিনি ও ব্রাজিলের ভিনির মধ্যে এতো পার্থক্য কেন?

 

যারা বলে ভিনি ক্লাবে ভালো খেলে, কিন্তু জাতীয় দলে আন্ডা মারে। এই পোস্ট টা তাদের জন্য।

 

এই পোস্ট পড়ার পর আপনি বুঝতে পারবেন ভিনির ক্লাব আর জাতীয় দলে ফর্ম ভিন্নতার কারণ।

 

দেখুন, একটা খেলার প্রাণকেন্দ্র হচ্ছে মিডফিল্ড। যারা ডিফেন্স কেও সাপোর্ট দেয় আবার ফরোয়ার্ডদেরকেও বল সাপ্লাই দেয়। এবং খেলার কন্ট্রোল নিজেদের করে আনতে বল দখল বেশি রাখা এই তিনটা কাজ হলো মিডফিল্ডারদের প্রধান কাজ।

 

আসুন একটু ব্যাখ্যা করি নাম্বার বাই নাম্বার।

(১) ডিফেন্সকে সহায়তা, মিডিল্ডাররা যদি ডিফেন্সে বল আসার আগে মিডফিল্ডে থাকতেই বলকে আটকে ফেলতে পারে তাহলে প্রতিপক্ষ এখানেই কুপোকাত। যা ডিফেন্সদের জন্য অনেক বড় হেল্পফুল। যদিও এটা সচরাচর হতে দেখা যায় না।

২) খেলার কন্ট্রোল: আপনি যদি খেলাকে কন্ট্রোলে আনতে চান তাহলে একমাত্র উপায় হচ্ছে, বল দখল বেশি রাখা আর নিখুঁত পাস। যেটা করতে হয় মিডফিল্ডারদের।

যদি এই কাজ টা করতে না পারে তাহলেই খেলা হয় এলোমেলো আর ছন্নছাড়া। মানে যাতা আর কি।

 

(৩) বল সাপ্লাই: খেলার রেজাল্ট বের করে আনা বা গোল করা এটা মিডফিল্ডদের কাজ নয়। এটা ফরোয়ার্ডদের কাজ। কিন্তু ফরোয়ার্ডরা এটা কখনোই পারবে না যদি না তারা মিডফিল্ড থেকে যথেষ্ট পরিমাণ বল সাপ্লাই না পায়।

আর এই সমস্যা টাই জাতীয় দলে হচ্ছে ভিনির সাথে।

ব্রাজিলিয়ানরা ভিনিকে যেভাবে দেখে

 

এখন আসুন একটু ক্লাবের ভিনিকে নিয়ে কথা বলি তারপর জাতীয় দলের ভিনিতে আসছি।

 

🔶 ক্লাবে ভিনিসিয়াসের সাথে মিডফিল্ডে যাদের ক্যামেস্ট্রি টা হয় তারা হলো, ব্যালিংহাম, ভালভার্দে, টনি ক্রুস, চুয়ামিনি, লুকা মড্রিচ, কামাভিঙ্গা। যদিও সবাই একসাথে শুরু করে না। এই যে নামগুলো তারা হচ্ছে মিডফিল্ডার। কেমন মিডফিল্ডার ? এক কথায় বিশ্ব মানের।

 

তারা প্রত্যেকেই জানে তাদের কাজটা কি মাঠের মধ্যে। এবং তারা সেটা করতে সক্ষম হয় সর্বদাই। এবং তাদের থেকে ভিনি যে পরিমাণ বল সাপ্লাই পায়। সেটা বিশ্বের আর কোনো ক্লাবের মিড থেকে আর কোনো প্লেয়ার পায় বলে আমার মনে হয় না। এবং যে পাস গুলো পায় সেটা একেবারেই নিখুঁত হয় ১০০% । ভুল কোনো পাস হয় না।

রিয়াল মাদ্রিদ এর প্লেয়াররা যেভাবে ভিনি কে দেখে

 

 

 

তারচেয়েও বড় কথা হচ্ছে, এতো নিখুঁত মিডফিল্ডার হওয়া সত্ত্বেও আবার ৪ জন মিড থাকে রিয়ালে। যেখানে অন্যান্য জায়গায় ৩ জন থাকে।

তো এরকম সাপোর্ট আর এরকম বিশ্ব মানের মিডফিল্ড থেকে এতো বেশি বল সাপ্লাই পেলে ভালো করবে না কে ?

 

🔷এখন আসি জাতীয় দলে: জাতীয় দলে যাদের সাথে ভিনির বল নিয়ে সম্পর্ক টা হয় তারা কারা ? গোমেজ, পাকুয়েতা, ব্রুনো, দগলাস লুইস, পেরেইরা। তারাও কিন্তু জানে যে তাদের কাজটা আসলে কি খেলায়। কিন্তু তারা সেটা করতে ১০০% সক্ষম হয় না। কিসের ১০০% তারা ৬০% ও সক্ষম হয় না।

যে পরিমাণ বল ব্যালিংহাম, ভালভার্দে, টনি ক্রুস রা সাপ্লাই দেয় ভিনিকে। তার অর্ধেকও জাতীয় দলের মিডফিল্ডার রা দিতে পারে না। আর মাঝে মাঝে দুই একটা দিলেও সেটা নিখুঁত হয় না। তাছাড়া খেলেও আবার ৩ জন মিড। যেখানে ক্লাবে ৪ জন। এজন্যই ভিনি জাতীয় দলে ব্যর্থ এবং সমালোচিত। যদিও জাতীয় দলের মিডফিল্ডারদের কোয়ালিটি নিয়ে আমার কোনো সন্দেহ নাই। কিন্তু তারা চায় নিজেরা নিজেদেরকে সেরা হিসেবে প্রমাণ করতে। আর ব্যক পাস দেয় বেশি। পাকুয়েতা ক্লাবে ১০ নাম্বার জার্সি পরে মেইন ম্যান হয়ে খেলে। সেজন্য সে জাতীয় দলেও তার প্রভাব দেখাতে চায়। সে নিজে গোল করতে চলে যায় অধিকাংশ সময়। যা আদৌ তার কাজ না। আপনি ব্রাজিলের খেলায় প্রতিটা জয়ে গোলের পিছনে মিডফিল্ডারদের এসিস্ট কমই দেখবেন। যতোদিন না ভিনি ক্লাবের মতো জাতীয় দলে প্রচুর পরিমাণে বল সাপ্লাই না পাবে ততোদিন তার থেকে ভালো কিছু আপনি দেখতে পাবেন না। ফুটবল টা একার খেলা নয়।

 

তবে হ্যাঁ, যদি জাতীয় দলে নেইমার থাকতো তাহলে তো কোনো কথাই ছিল না। আচ্ছা আপনি কি ভিনির বিশ্বকাপের পারফর্মেন্স নিয়ে আঙ্গুল তুলতে পারবেন ?

 

কখনোই পারবেন না, কেননা বিশ্বকাপে ব্রাজিলের হয়ে যারা সেরা পারফর্মেন্স করেছে তাদের মধ্যে ভিনি অন্যতম। কারন কি, একজন নেইমার ছিল।

সত্যি বলতে নেইমার হচ্ছে এমন এক নাম, যে মাঠে এক সাথে ৩/৪ টা রুল প্লে করতে পারে। যেহেতু নাই আফসোস করে লাভ নাই। এখন নেইমারের দায়িত্ব টা কিছুটা হলেও ব্রুনো, পাকুয়েতাদের কাধে নিতে হবে।

 

তাছাড়াও আরো কয়েকটি কারণ আছে জাতীয় দলে ভিনি খারাপ খেলার পেছনে। সেগুলো অন্যদিন আলোচনা করবো। যদি সাপোর্ট পাই।

 

সুতরাং, অযথাই ভিনিকে না দোষে আগে মিডফিল্ড নিখুঁত হওয়ার জন্য কাজ করতে হবে দরিভাল কে। ধন্যবাদ সবাইকে

ইউরো রাউন্ড অব সিক্সটিন এখন “Do or Die” গতিতে।

ইউরো রাউন্ড অব সিক্সটিন এখন “Do or Die” গতিতে।

“দেশের তাপপ্রবাহের চেয়ে,ইউরো গরম”

 

বলছি রাউন্ড অব সিক্সটিন নিয়ে,আপনি যদি ফুটবলের সব টুর্নামেন্ট দেখে থাকেন তবে ইউরো বা ইউরোপীয়ান চ্যাম্পিয়নশীপ আপনার কাছে আরেকটা চমক বিশ্বকাপের পরে। আর ইউরো সম্পর্কে না জানলেও,কোপা আমেরিকা এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশীপ নিয়ে তর্কিত মতামত দিয়ে ফরাসি তারকা কিলিয়ান এমবাপ্পে আপনাকে ইউরো দেখতে বাধ্য করেছেই

European Championship Round Of Sixteen.

। ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশীপে গ্রুফ বি ছিলো “গ্রুফ অব ডেথ”।

 

এখন দেখতে দেখতে চলে এলো ইউরোর রাউন্ড অব সিক্সটিন। কিন্তু ঝামেলা এখানেই,এটা কি রাউন্ড অব সিক্সটিন?

নাকি নতুন কারো মুকুট জয়ের গল্পকথা হতে যাচ্ছে?

আসুন ঘুরে আসি ইউরো জার্নিতে…

এবারের ইউরো ছিলো কিছুটা নাটকীয়,২০১৮ বিশ্বকাপ রানার্সন-আপ ক্রোয়েশিয়া,২০২২ বিশ্বকাপ থার্ড প্লেস অর্জন করা ক্রোয়েশিয়া এবার নাকানিচুবানি খেতে হয়েছে। অবসরে যাবে মিডফিল্ড কন্ট্রোলার লুকা মদ্রিচ,ইউরোতে শেষ সময়টুকু ভালো গেলো না লুকা মদ্রিচের এবং তার সৈন্যদের।

গ্রুফ অব ডেথ-থেকে শেষ-১৬ তে জায়গা করে নিলো স্পেন এবং ইতালি। ইউরো জুড়ে ক্রোয়েশিয়ার এমন খেলার অভিমান শুধু মদ্রিচের নয়,থাকবে দর্শকদেরও।

 

ইংল্যান্ড এবং সাউথগেইট- এ যেনো এক অভিশাপ

আপনি মানুন আর না মানুন ইংল্যান্ডের বর্তমান দল পৃথিবীর সেরা একটা দল। এই পিক ফর্মে থাকা প্লেয়ার নিয়েও ইংল্যান্ড ভালো সুবিধা করতে পারেনি ইউরো গ্রুফ পর্বে। সাউথগেইটকে ট্রল করে পোস্ট করেছিলো ডমিনোজ,কি করছেন এই সেরা টিম নিয়ে সাউথগেইট সেটা তিনিই ভালো জানেন। তবে হট ফেভারিট ইংল্যান্ড এমন খেলবে ইউরো গ্রুফে,কেউ হয়তো কল্পনা করেন নাই।

 

শেষ ১৬ তে জায়গা কারা পেলো? সেটা দেখে নেওয়া যাক…..

 

 

 

স্পেন,জার্মানি,পর্তুগাল,ফ্রান্স,বেলজিয়াম এই পাঁচ দল এক পাশের স্লটে। যেটা আনপ্রেডিক্টেবল এবং দুর্দান্তই বটে,ভাগ্যের জোরে হয়তো ইংল্যান্ড দ্বিতীয় স্লটে। প্রথম স্লটে সব রাঘববোয়াল,তাদের মাঝে জায়গা পেয়েছে জর্জিয়া,ডেনমার্ক,স্লোভেনিয়া এই তিন দল। আপনি হয়তো জানেন,জর্জিয়া তাদের শেষ ম্যাচে পর্তুগালকে ২-০ গোলে হারিয়েছে। ডেনমার্ক এবং স্লোভেনিয়া নিজেদের সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে ম্যাচ গুলো ড্র রেখে জায়গা করে নিয়েছে রাউন্ড অব সিক্সটিন,কিন্তু এই পর্যন্তই এদের জার্নি হবে বলে আমার ধারণা।

 

দ্বিতীয় স্লটের দলগুলোও বেশ জমকালো,সাউথগেইটের এরকম ভুলভাল টিম পরিচালনায় আমার মনে হয় ইংল্যান্ডকে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলতে বেশ ভুগতে হবে।নেদারল্যান্ডস,টার্কি,ইতালি,সুইজারল্যান্ড,অস্ট্রিয়া,রোমানিয়া এদের সাথে ইংল্যান্ড পারবে তো যুদ্ধ করে সহজে জয় ছিনিয়ে আনতে?

পরিশেষে,আমি আরো একটা কথা বাড়াতে চাই। আমি এক কথায় বলতে চাই,এরকম আনপ্রেডিক্টেবল বলেই ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশীপকে বিশ্বকাপের পরে স্থান দিয়েছেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। যার চাক্ষুষ প্রমাণ পাচ্ছেন ইউরো রাউন্ড অব সিক্সটিন থেকে।

🚨 গেটাফে প্লেয়ার ম্যাসন গ্রিনউডের উপর একাধিক প্রতিবেদন

🚨 গেটাফে প্লেয়ার ম্যাসন গ্রিনউডের উপর একাধিক প্রতিবেদন

🗞️ ল্যাজিও ম্যাসন গ্রিনউডের জন্য 30 মিলিয়ন পাউন্ডের চুক্তিতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে আলোচনা শুরু করেছে। কর্মক্ষমতা সম্পর্কিত অ্যাড-অনগুলির সাথে বাড়তে পারে এমন একটি প্রাথমিক £30m ফি নিয়ে আলোচনা ইতিবাচকভাবে বিকাশ করছে।

 

[@SamiMokbel81_DM]

 

🗞️ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ম্যাসন গ্রিনউডের জন্য £40m চায় কিন্তু ল্যাজিও এবং জুভেন্টাস উভয়ই বিশ্বাস করে যে তারা অ্যাড-অনগুলির সাথে প্রায় £34m এর জন্য একটি চুক্তি করতে পারে।

 

জুভেন্টাস গ্রিনউডকে প্রতি সপ্তাহে তিন বছরের চুক্তিতে £100,000 দিচ্ছে।

 

[@TheSunFootball]

 

🗞️ ল্যাজিও, জুভেন্টাস এবং নাপোলি সবাই মেসন গ্রিনউডকে সই করতে আগ্রহী, অন্যদিকে জার্মানি, স্পেন এবং পর্তুগালের ক্লাবগুলিও তার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। গেটাফে গ্রিনউড তাদের কাছে আরেকটি সিজন-দীর্ঘ ঋণে ফিরে আসতে আগ্রহী।

 

[@TheAthleticFC]

 

🗞️ ল্যাজিও এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড মেসন গ্রিনউডের জন্য একটি চুক্তির বিষয়ে আলোচনা শুরু করেছে – ইউনাইটেড প্রায় £30 মিলিয়ন ফি দিতে সম্মত হবে বলে আশা করছে যদিও একটি স্বীকৃতি রয়েছে যে এটি সম্ভবত বেশ কয়েকটি পারফরম্যান্স-ভিত্তিক অ্যাড-অনগুলির সাথে ভর্তুকি দিতে হবে। লাজিও গ্রিনউডের জন্য জুভেন্টাস থেকে প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হয়।

 

[@RobDawsonESPN]

 

🗞️ Lazio ম্যাসন গ্রিনউডের জন্য £30m বিড জমা দিয়েছে।

 

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড প্রায় 40 মিলিয়ন পাউন্ড পেতে চায় এবং এটি বোঝা যায় যে ল্যাজিও তাদের বিডটিতে পারফরম্যান্স-সম্পর্কিত অ্যাড-অন যোগ করতে পারে।

 

[@CharDuncker, @_pauljoyc]

রিশাদ জাদুতে আনঅফিশিয়ালি সুপার এইটে বাংলাদেশ

রিশাদ জাদুতে আনঅফিশিয়ালি সুপার এইটে বাংলাদেশ

সাকিবের মাস্টারক্লাস ও রিশাদের স্পিন ঘূর্ণিতে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। এ জয়ে আনঅফিশিয়ালি সুপার এইটে চলে গিয়েছে টাইগার্সরা। শেষ ম্যাচে শ্রীংলকা যদি নেদারল্যান্ডসকে হারায় তবে গ্রুপ ডি এর দ্বিতীয় দল হিসেবে সুপার এইটে প্রবেশ করবে বাংলাদেশ দল।তাছাড়াও নেদারল্যান্ডস জয় পেলেও নেপালের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত করবে তাদের সুপার এইট পথযাত্রা।

 

সুপার এইটে যাওয়ার অঘোষিত সেমিফাইনালে  কিংসটাউনের সেন্ট ভিনসেণ্ট এ নেদারল্যান্ডসের মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ।টসে জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান নেদারল্যান্ডস অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস।যদিও ম্যাচ শুরুর আগে বৃষ্টির শংকা ছিল তবে সফলভাবেই ম্যাচটি সম্পন্ন হয়েছে। টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে সেই চিরপরিচিত বাংলাদেশের দেখা মিলে। অধিনায়ক শান্ত ও লিটন ফেরেন দ্রুতই৷ এক প্রান্ত আগলে রেখে কিছুটা এ্যাটাকিং খেলতে থাকেন তানজিদ তামিম।তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন সাকিব আল হাসান। ৩৫ করে তামিম আউট হলে ক্রিজে আসেন হৃদয়। তবে দূর্দান্ত ফর্মে থাকা হৃদয় সুবিধা করতে পারেননি এদিন। ফর্মহীনতায় ভুগতে থাকা সাকিব এদিন দলের ত্রানকর্তা হন। তুলে নেন নিজের অর্ধশতক। তার ৪৬ বলে ৬৪। মাহমুদউল্লাহর ২১ বলে ২৫ ও জাকের আলীর ৭ বলে ১৪ রানের ঝড়ো ইনিংসে ১৫৯ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ।

 

জবাবে ব্যাট করতে নেমে সাবধানী শুরু করে ডাচরা। ৩য় ওভারে রান তোলার চেষ্টা করেন ওপেনার মাইকেল লেভিট। তাসকিনকে একটি ছক্কাও হাকান তিনি। তবে ব্যক্তিগত ২য় ওভারেই লেভিটকে ফেরাব তাসকিন।এরপর অসাধারণ এক ক্যাচে ও’ডাউডকে ফেরান তানজিম সাকিব।উইকেটের পতন হলেও আক্রমণাত্নক খেলতে থাকেন বিক্রমজিত ও এঙ্গেলব্রেথ। তবে এ জুটি ভাঙ্গেন মাহমুদউল্লাহ। অধিনায়ক এডওয়ার্ডস এর সাথে ডাচদের ম্যাচ জিতানোর স্বপ্ন দেখতে থাকেন এঙ্গেলব্রেথ৷ তবে সে স্বপ্নভঙ্গ করেন রিশাদ। ইনিংসের ১৫ তম ওভারে তুলে নেন ২ উইকেট। তাতেই ব্যাটিং ধস নামে ডাচদের।১৬ তম ওভারে সাকিব দেন মাত্র ৫ রান। ১৭ তম ওভারে মাত্র ১ রান দিয়ে ১ উইকেট তুলে নেন মুস্তাফিজুর।তাতেই জয়ের আশা ফিকে হয়ে যায় নেদারল্যান্ডসের।শেষে ১৩৪ রান তুলতেই সক্ষম হয় ডাচরা। ২৫ রানে জয় পায় বাংলাদেশ।

 

এ জয়ে মোটামুটি সুপার ৮ নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে টাইগারদের। বড় কোনো অঘটন না ঘটলে গ্রুপ ডি থেকে দক্ষিণ আফ্রিকার সাথে সুপার এইটে খেলবে বাংলাদেশ।বাংলাদেশের এ জয়ে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে শ্রীলংকার।

বিশ্বকাপ ও এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে নিজেদের শেষ ম্যাচে লেবাননের সাথে ৪-০ গোলের হার বাংলাদেশের।

বিশ্বকাপ ও এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে নিজেদের শেষ ম্যাচে লেবাননের সাথে ৪-০ গোলের হার বাংলাদেশের।

বিশ্বকাপ ও এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে নিজেদের শেষ ম্যাচে লেবাননের সাথে ৪ টা গোল খেয়ে লজ্জাজনক হার বাংলাদেশের।

 

আজকের ম্যাচে দুর্দান্ত খেলেছেন বাংলাদেশ বনাম লেবাননের ম্যান অব দ্য ম্যাচ 𝙝𝙖𝙨𝙨𝙖𝙣 𝙢𝙖𝙖𝙩𝙤𝙪𝙠 (হাসান মাতুক) সাথে একটি গোল করেছেন লেবাননের আরেক টু প্লেয়ার 𝙉𝙖𝙙𝙚𝙧 𝙢𝙖𝙩𝙖𝙧 (নাদের মাতার)।

এই ৪ টি গোলের সহায়তা করছেন লেবাননের তরুন প্লেয়ার 𝙠𝙖𝙧𝙞𝙢 𝙙𝙖𝙧𝙬𝙞𝙘𝙝 (করিম ডারউইচ) দুইটি ও লেবাননের আরেক অভিজ্ঞ প্লেয়ার 𝙉𝙖𝙨𝙨𝙖𝙧 𝙣𝙖𝙨𝙨𝙖𝙧 (নাসার নাসার)

 

তবে এই ম্যাচে তেমন কর্মক্ষমতা দেখাতে পারেননি বাংলাদেশের প্লেয়াররা। তারা একটি গোল ও দিতে পারেনি লেবানন কে যেটি খুবই দুঃখজনক বাংলাদেশি সমর্থকদের জন্য।

 

বিশ্বকাপ ও এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে একটি ম্যাচ ও জিত্তে পারেনি বাংলাদেশ শুধু মাত্র একটি ম্যাচে সমতা করেছে বাংলাদেশ লেবাননের সাথে ঘরের মাঠ বসুন্ধরা কিংস এরিনা তে

আর বাকি ম্যাচে –

 

 

A-অস্ট্রেলিয়া-7 বাংলাদেশ-0

 

H-বাংলাদেশ-১ লেবানন-১

 

A-প্যালেস্টাইন-৫ বাংলাদেশ-০

 

H-ফিলিস্তিন-1 বাংলাদেশ-0

 

A-বাংলাদেশ-0 অস্ট্রেলিয়া-2

 

A-লেবানন-4 বাংলাদেশ-0

 

A-(Away)

H-(Home)

 

এই ছিল বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ও এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের যাত্রা আপনার কী মনে হয় এই যাত্রা ভালো ছিল নাকি খারাপ

বাংলাদেশ কী তাদের কর্মক্ষমতা দেখাতে পেরেছে?

আপনার কী মনে হয়?

যে ভাবে আর্জেন্টিনা দল সাজাতে পারে বিস্তারিত 👇

যে ভাবে আর্জেন্টিনা দল সাজাতে পারে বিস্তারিত 👇

আর্জেন্টিনা সম্ভাব্য লাইনআপ বনাম ইকুয়েডর (4-3-3):

 

 

GK- 𝙀𝙢𝙞𝙡𝙞𝙖𝙣𝙤 𝙈𝙖𝙧𝙩í𝙣𝙚𝙯

(এমিলিয়ানো মার্টিনেজ) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব অ্যাস্টন ভিলা এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে গোলরক্ষক হিসেবে খেলেন।

 

RB- 𝙂𝙤𝙣𝙯𝙖𝙡𝙤 𝘼𝙧𝙞𝙚𝙡 𝙈𝙤𝙣𝙩𝙞𝙚𝙡

(গঞ্জালো এরিয়েল মন্টিয়েল) হলেন একজন আর্জেন্টাইন পেশাদার ফুটবলার যিনি লা লিগা ক্লাব সেভিলা এবং আর্জেন্টিনার কাছ থেকে ঋণ নিয়ে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব নটিংহাম ফরেস্টের হয়ে রাইট ব্যাক হিসেবে খেলেন।

 

CB- 𝘾𝙧𝙞𝙨𝙩𝙞𝙖𝙣 𝙂𝙖𝙗𝙧𝙞𝙚𝙡 “𝘾𝙪𝙩𝙞” 𝙍𝙤𝙢𝙚𝙧𝙤

(ক্রিশ্চিয়ান গ্যাব্রিয়েল “কুটি” রোমেরো) একজন আর্জেন্টাইন পেশাদার ফুটবলার যিনি প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব টটেনহ্যাম হটস্পার এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের জন্য সেন্টার-ব্যাক হিসেবে খেলেন। তিনি তার আক্রমণাত্মক খেলার শৈলী, বলের ক্ষমতা এবং আকাশযুদ্ধে আধিপত্যের জন্য পরিচিত।

 

 

 

CB- 𝙇𝙞𝙨𝙖𝙣𝙙𝙧𝙤 𝙈𝙖𝙧𝙩í𝙣𝙚𝙯

(লিসান্দ্রো মার্টিনেজ) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি প্রাথমিকভাবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের জন্য সেন্টার-ব্যাক হিসেবে খেলেন। তিনি বল, শক্তি এবং আক্রমনাত্মক ট্যাকলিংয়ের সাথে তার আন্দোলনের জন্য পরিচিত

 

 

LB- 𝙉𝙞𝙘𝙤𝙡á𝙨 𝘼𝙡𝙚𝙟𝙖𝙣𝙙𝙧𝙤 𝙏𝙖𝙜𝙡𝙞𝙖𝙛𝙞𝙘𝙤

(নিকোলাস আলেজান্দ্রো তাগলিয়াফিকো) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি লিগ 1 ক্লাব লিয়ন এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে লেফট-ব্যাক হিসেবে খেলেন। তিনি 2022 ফিফা বিশ্বকাপ জয়ী আর্জেন্টিনা দলের সদস্য ছিলেন।

 

CM- 𝙍𝙤𝙙𝙧𝙞𝙜𝙤 𝙅𝙖𝙫𝙞𝙚𝙧 𝘿𝙚 𝙋𝙖𝙪𝙡

(রদ্রিগো জাভিয়ের ডি পল) একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি লা লিগা ক্লাব অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে কেন্দ্রীয় মিডফিল্ডার বা ডান মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন। তিনি 2022 ফিফা বিশ্বকাপ জয়ী আর্জেন্টিনা দলের সদস্য ছিলেন।

 

CM- 𝙇𝙚𝙖𝙣𝙙𝙧𝙤 𝘿𝙖𝙣𝙞𝙚𝙡 𝙋𝙖𝙧𝙚𝙙𝙚𝙨

(লিয়েন্দ্রো ড্যানিয়েল পেরেদেস) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি সেরি এ ক্লাব রোমা এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে রক্ষণাত্মক মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন। তিনি আর্জেন্টিনা দলের অংশ ছিলেন যেটি 2022 ফিফা বিশ্বকাপ জিতেছিল।

 

CM- 𝘼𝙡𝙚𝙭𝙞𝙨 𝙈𝙖𝙘 𝘼𝙡𝙡𝙞𝙨𝙩𝙚𝙧

(অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টার) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব লিভারপুল এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন। ম্যাক অ্যালিস্টার 2016 সালে আর্জেন্টিনোস জুনিয়র্সের সাথে তার সিনিয়র ক্যারিয়ার শুরু করেন, তার অভিষেক মৌসুমে আর্জেন্টিনা দ্বিতীয় বিভাগ জিতেছিলেন

 

RW- 𝙇𝙞𝙤𝙣𝙚𝙡 𝘼𝙣𝙙𝙧é𝙨 “𝙇𝙚𝙤” 𝙈𝙚𝙨𝙨𝙞

(লিওনেল আন্দ্রেস “লিও” মেসি) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি মেজর লিগ সকার ক্লাব ইন্টার মিয়ামি এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের ফরোয়ার্ড হিসেবে খেলেন এবং অধিনায়কত্ব করেন।

 

ST- 𝙅𝙪𝙡𝙞á𝙣 Á𝙡𝙫𝙖𝙧𝙚𝙯

(জুলিয়ান আলভারেজ) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটি এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে একজন ফরোয়ার্ড হিসেবে খেলেন। আলভারেজ তার ফুটবল ক্যারিয়ার শুরু করেন তার জন্মভূমি আর্জেন্টিনায়, যেখানে তিনি রিভার প্লেটের একাডেমি স্নাতক, 2018 সালে ক্লাবের হয়ে তার প্রথম দলে অভিষেক হয়।

 

RW- Á𝙣𝙜𝙚𝙡 𝙁𝙖𝙗𝙞á𝙣 𝘿𝙞 𝙈𝙖𝙧í𝙖

(অ্যাঞ্জেল ফাবিয়ান ডি মারিয়া) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি প্রাইমিরা লিগা ক্লাব বেনফিকা এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে রাইট উইঙ্গার বা অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন। তার প্রযুক্তিগত ক্ষমতা, তত্পরতা, পাসিং এবং দৃষ্টিভঙ্গির জন্য পরিচিত, ডি মারিয়াকে তার প্রজন্মের সেরা খেলোয়াড়দের একজন হিসাবে ব্যাপকভাবে বিবেচনা করা হয়।

নিউইয়র্কে টাইগাররা, পরবর্তী টার্গেট দক্ষিণ আফ্রিকা

নিউইয়র্কে টাইগাররা, পরবর্তী টার্গেট দক্ষিণ আফ্রিকা

নিউইয়র্ক পৌঁছেছে বাংলাদেশ দল…
এর আগে গ্রান্ড পেইরি স্টেডিয়ামে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই উইকেটে জয় পাই টাইগাররা। টাইগারদের পরবর্তী টার্গেট দক্ষিণ আফ্রিকা।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টাইগাররা বোলিং করে দুর্দান্ত। মোস্তাফিজির রহমান চার (৪) ওভারে সতেরো (১৭) রান দিয়ে তুলে নাই তিন(৩) উইকেট।
দলের সবচেয়ে কম বয়সি লেগ স্পিনার রিশাদ হোসাইন চার(৪)ওভারে বাইশ(২২) রান দিয়ে তুলে নাই তিন উইকেট।
দলের স্পিড স্টার তাসকিন আহমেদ তুলে নেই চার(৪) ওভারে পঁচিশ (২৫) রান দিয়ে দুই (২) উইকেট।
ব্যাটিংয়ে দলের উইকেট কিপার ব্যাটসম্যান ৩৮ বলে ৩৬ রানের ধৈর্যশীল ইনিংস। দলের ক্ষুদে পাওয়ার হিটার এর তৌহিদ হৃদয়ের বিশ(২০)বলে চল্লিশ (৪০) রানের ঝড়ো ইনিংস।
সেই সাথে দলের সিনিয়র ব্যাটসম্যান মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের শ্বাসরুদ্ধকর ইনিংস, তেরো(১৩) বলে ষোল(১৬) রানের ইনিংসই বাংলাদেশকে ম্যাচ জিতে দিয়ে মাঠ ছাড়েন টাইগাররা।

টাইগাররা পৌঁছে গেছেন নিউইয়র্কে। টাইগাদের টার্গেট সাউথ আফ্রিকা। ডালাস থেকে নিউইয়র্ক; হাসিখুশি রিয়াদ-জাকের, লঙ্কানদের পর টাইগারদের প্রোটিয়া ব’ধের মিশন শুরু…
সাবেক টাইগার অধিনায়ক হাবিবুল বাশার বলেন, ”বাংলাদেশের সাথে সাউথ আফ্রিকাই চাপে থাকবে”!
তাওহীদ হৃদয় হয়ে উঠছেন বড় তারকা
সাউথ আফ্রিকার বিপক্ষে হবে আসল পরীক্ষা।

টাইগারদের একাদশে কি কোনো পরিবর্তন হবে? দলে কি একটি স্পিনার ঢুকবে,,,নাকি তিন পেসার নিয়েই চলবে আফ্রিকা লাড়া?
আরেক পেসার শরিফুল ইসলাম কি পারবে পরবর্তী ম্যাচ খেলতে?
সকল তথ্য পেতে ইএসপেন বাংলাদেশের সাথেই থাকুন।
আগামীকাল অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ-আফ্রিকা ম্যাচ।বাংলাদেশ সময় রাত ৮:৩০ এ মুখোমুখি হবে দুই দল।

স্টেডিয়াম :নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম হল। নিউ ইয়র্কের নাসাউ কাউন্টির লং আইল্যান্ডের পূর্ব মিডোতে আইজেনহাওয়ার পার্কের মাঠে অবস্থিত একটি ক্রিকেট স্টেডিয়াম।
প্রিয় দল বাংলাদেশ জন্য শুভকামনা রইলো 🇧🇩

মেক্সিকো 2-3 ব্রাজিল: সুপার-সাব এন্ড্রিক স্কোর স্টপেজ-টাইমে বিজয়ী।

মেক্সিকো 2-3 ব্রাজিল: সুপার-সাব এন্ড্রিক স্কোর স্টপেজ-টাইমে বিজয়ী।

 

 

 

স্টপেজ টাইমে কিশোরের শেষ হাঁফের গোলের সুবাদে মেক্সিকোর বিপক্ষে সেলেসাওরা শীর্ষে উঠে আসায় ব্রাজিলের নায়ক ছিলেন এন্ড্রিক।

 

এনড্রিক 96 তম মিনিটে একটি বিজয়ী গোল করেছিলেন কারণ ব্রাজিল একটি রোমাঞ্চকর প্রি-কোপা আমেরিকা প্রীতি ম্যাচে মেক্সিকোকে 3-2 গোলে পরাজিত করেছিল।

 

ব্রাজিল কোচ ডোরিভাল জুনিয়র টেক্সাসে শনিবারের সংঘর্ষের জন্য একটি পরীক্ষামূলক লাইন-আপের নাম দিয়েছেন, তবে এটি তার বিকল্পদের মধ্যে একজন ছিল যে সেলেকাওদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ আঘাত করেছিল।

 

এন্ড্রিক, যিনি কোপা আমেরিকার পরে তার নতুন ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের সাথে যোগ দেবেন, লস ব্লাঙ্কোস তারকা ভিনিসিয়াস জুনিয়রের ক্রস থেকে দুর্দান্তভাবে হেড করার সময় তিনি ছিলেন নায়ক।

 

এটি একটি টপসি-টর্ভি খেলা বন্ধ করে দেয় যেখানে ব্রাজিল ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে ছিল।

 

 

আন্দ্রেয়াস পেরেইরা পাঁচ মিনিট পর তাদের এগিয়ে দেন, গ্যাব্রিয়েল মার্টিনেলি 54তম মিনিটে সহজ ফিনিশ করে তাদের লিড দ্বিগুণ করেন।

 

তবুও মেক্সিকো, যারা উরুগুয়ের কাছে ৪-০ ব্যবধানে পরাজিত হয়ে খেলায় আসছিল, জুলিয়ান কুইনোনস এবং গুইলারমো মার্টিনেজ তাদের সমতায় টেনে আনলে একটি ড্র ছিনিয়ে নিতে প্রস্তুত ছিল, 92তম মিনিটে সেই দ্বিতীয় গোলটি আসে।

 

কিন্তু সমতা মাত্র চার মিনিট স্থায়ী হয়েছিল, ভিনিসিয়াস এবং এন্ড্রিক ব্রাজিলের বিজয়ীর জন্য দুর্দান্তভাবে দলবদ্ধ হয়েছিলেন, কারণ এই জুটি পরের মৌসুমে মাদ্রিদের জন্য আশা করবে।

 

কোস্টারিকার বিপক্ষে কোপা আমেরিকা অভিযান শুরু করার আগে ব্রাজিলের জন্য পরবর্তীতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে একটি প্রীতি ম্যাচ।

 

 

 

ডেটা ডেব্রিফ: একটি তারার জন্ম হয়

 

মার্চ মাসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নেট করার সময় ওয়েম্বলিতে একটি আন্তর্জাতিক ম্যাচে এন্ড্রিক সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতা হন।

 

এবং 2024 সালে, 17 বছর বয়সী এখন সেলেকাওদের হয়ে 93 মিনিটের ব্যবধানে তিনটি গোল করেছেন। প্রকৃতপক্ষে, ব্রাজিলের নম্বর নাইন সেই সময়ে তার ছয়টি শটের 50 শতাংশ রূপান্তরিত করেছে।

ইংল্যান্ড, স্পেনের পর মেক্সিকোকে রুখতে পারবে কি তারুণ্য নির্ভর ব্রাজিল?

ইংল্যান্ড, স্পেনের পর মেক্সিকোকে রুখতে পারবে কি তারুণ্য নির্ভর ব্রাজিল?

ফুটবল ইতিহাসে ব্রাজিল হল অন্যতম একটি দল। যে দলটি অধিক পরিমাণ বিশ্বকাপ জয় লাভ করতে পেরেছে। আর সে কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিপুল পরিমাণ ব্রাজিল এর সাপোর্টার রয়েছে। আর আগামীকাল মুখোমুখি হবে ব্রাজিল -মেক্সিকো।

মোট ৪১ বার ব্রাজিল বনাম মেক্সিকো একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল। আর এই ফুটবল ম্যাচ গুলো তে ব্রাজিল ২৪ টি ম্যাচে জয়লাভ করে এবং দশটি ম্যাচে মেক্সিকো জয়লাভ করে। সেই সাথে ব্রাজিল বনাম মেক্সিকোর ৭ টি ফুটবল ম্যাচ ড্র হয়।
২০২৩ বছরটা দুঃস্বপ্নের মতো কেটেছে ব্রাজিলের। গেল বছর ৯ ম্যাচ খেলে পাঁচটিতেই হেরেছিল সেলেসাওরা। তবে গেল বছরের দুঃস্বপ্ন ভুলে ২০২৪ সাল নতুন করে শুরু করতে মরিয়া ব্রাজিল। আর সেই লক্ষ্যে বছরের প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ডের মুখোমুখি সেলেসাওরা। আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে এদিন নিজের অভিষেক গোল করেন ১৭ বছর বয়সী এন্ড্রিক। আর তার গোলেই জয় নিশ্চিত করে মাঠ ছাড়ে সাম্বার দেশ।
লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে শনিবার রাতের প্রীতি ম্যাচে এন্ড্রিকের ওই একমাত্র গোলে জয়ের হাসি হেসেছে ব্রাজিল। দরিভালের কোচিংয়ে এটাই তাদের প্রথম ম্যাচ।
এরপর ব্রাজিল মুখোমুখি হয় শক্তিশালী স্পেনের বিপক্ষে। স্পেনের হুম মাঠে শুরুতে পিছিয়ে পরলেও পরবর্তীতে সমতায় ফেরে ব্রাজিল। শেষ মূহুর্তে ম্যাচ ড্র করে মাঠ ছাড়তে হয় সেলেসাওদের।

আগামীকাল বাংলাদেশ সময় সকাল ৭টায় কেইলি ফিল্ড স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হবে ব্রাজিল -মেক্সিকো।
কোচ দরিভালের নেতৃত্বে পাঁচ বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা চাইবে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে।

অভিনন্দন বাংলাদেশ,জয় দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন  শুরু করলো টাইগাররা

অভিনন্দন বাংলাদেশ,জয় দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শুরু করলো টাইগাররা

গ্রুপ ডি এর ম্যাচে ডালাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের জয়। টস জিতে ক্যাপ্টেন শান্তর বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত।শুরু থেকে ভালো শুরু করে লঙ্কানরা। কিন্তু শেষের দিকে বাংলাদেশের অসাধারণ বোলিংয়ে মাত্র ১২৪ রানে ইনিংস শেষ করে লঙ্কানরা।মাত্র ১২৫ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমেও একের পর এক উইকেট খুইয়ে হারের শঙ্কায় পড়ে টাইগাররা। শেষ পর্যন্ত মান বেঁচেছে নাজমুল হোসেন শান্তর দলের, ৬ বল হাতে রেখেই ২ উইকেটে ম্যাচ জিতেছে বাংলাদেশ।

১২৫ রানের মামুলি টার্গেটে ব্যাট করতে নেমেও ধুঁকতে থাকে বাংলাদেশ। পরপর দুই ওভারেই দুই ওপেনার সৌম্য সরকার (০) এবং তানজিদ হাসান তামিম (৩) ফিরে গেলে বড়সর ধাক্কা খায় টাইগার শিবির। এরপর ক্যাপ্টেন নাজমুল হোসেন শান্তও ১৩ বলে ৭ রান করে আউট হলে পাওয়ারপ্লে শেষে বাংলাদেশ করে ৩ উইকেটে ৩৪ রান।

এরপর দলের হাল ধরেন তাওহীদ হৃদয়। শুরুতে ধীরেসুস্থে ব্যাট করলেও ১২তম ওভারে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার বলে পরপর তিনটি ছক্কা মারেন হৃদয়। যদিও এরপরের বলেই এলবিডব্লিউর ফাঁদে পরে রিভিউয়ে আউট হন ২০ বলে ৪০ রান করে, এর আগে ২০০ স্ট্রাইক রেটে মারেন ১ চার এবং ৪ ছক্কা।মূলত হৃদয়ই বাংলাদেশের ম্যাচটি বের করে দিয়ে যায়।কিন্তু হৃদয় এর আউটের পর চাপে পড়ে বাংলাদেশ। লিটন কুমার দাশ ৩৮ বলে করেছেন ৩৬ রান। সাকিব আল হাসান করেছেন ১৪ বলে ৮ রান। ১১৩ রানে ৮ উইকেট পড়ার পর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ১৩ বলে অপরাজিত ১৬ এবং তানজিম হাসান সাকিব ৪ বলে অপরাজিত ১ রান করে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছেড়েছে। লঙ্কানদের বিপক্ষে ৪ উইকেট নিয়েছেন নুয়ান তুষারা। এছাড়াও, ২টি উইকেট নিয়েছেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা।রিশাদ-মুস্তাফিজ নিয়েছেন তিনটি করে উইকেট
এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে টাইগার বোলারদের ওপর বেশ চড়াও হয়ে ব্যাটিং শুরু করেন দুই ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা এবং কুশল মেন্ডিস। পাওয়ারপ্লে শেষে ২ উইকেট হারিয়ে তারা তোলে ৫৩ রান। পাথুম  ২৮ বলে ৭ চার এবং ১ ছক্কায় ১৬৭.৮৫ স্ট্রাইক রেটে করেন ৪৭ রান। দলীয় ৭০ রানে লঙ্কানরা হারায় ৩ উইকেট। এরপর ধনঞ্জয়া ডি সিলভা এবং চারিথ আসালাঙ্কা মিলে ৩০ রানের জুটি গড়লেও ১৫তম ওভারের প্রথম দুই বলেই দুই উইকেট তুলে নেন রিশাদ হোসেন। এই লেগস্পিনার ফিরিয়ে দেন চারিথ আসালাঙ্কা (১৯) এবং প্রথম বলেই ফিরিয়ে দেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে (০)। ১০০ রানে ৫ উইকেট পরার পর ঘুরে যায় ম্যাচের গতিপথ। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে লঙ্কানরা তোলে ১২৪ রান।
বাংলাদেশের পক্ষে ৪ ওভারে ২২ রান দিয়ে রিশাদ একাই নিয়েছেন ৩ উইকেট। এছাড়াও, মুস্তাফিজও ৪ ওভারে ১৭ রান খরচায় নিয়েছেন ৩ উইকেট।
দিনশেষে প্রাপ্তি একটাই সকল সমালোচনা শেষে টাইগারদের জয়।অভিনন্দন বাংলাদেশ। 🇧🇩

Home
Sports
Movies
TV Show
Telegram