site loader
‘র’ যেভাবে শেখ হাসিনার ‘ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্টে’ এগিয়ে এলো | The Mirror Asia

‘র’ যেভাবে শেখ হাসিনার ‘ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্টে’ এগিয়ে এলো | The Mirror Asia

ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ বিদেশী মিশনগুলোর মধ্যে এখন সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বাংলাদেশ মিশন। ভারতের ভূ-রাজনৈতিক নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশের উপর নিয়ন্ত্রন রাখা খুবই জরুরি। তাই বাংলাদেশের উপর নিয়ন্ত্রন হারানো ভারতের জন্য উদ্বেগ ও শংকার বিষয়। গত প্রায় দেড় দশকে ‘র’ এর বড় চ্যালেঞ্জ ছিল বিডিআর বিদ্রোহ এবং ২০১৪ সালের নির্বাচনে যেভাবেই হোক আওয়ামী লীগ নিয়ে জিতিয়ে নিয়ে আসা। এই চ্যালেঞ্জ ‘র’ ভালোভাবেই উতরে গেছে। ২০২৪ সালেও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে তারা সফল হয়েছে।

দিল্লীর কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, ২০২৩ সালের মে মাসে মার্কিন ভিসা নীতি ঘোষণার পর শেখ হাসিনার মালদ্বীপ সফরে ‘র’ এর তৎকালীন চিফ ও বাংলাদেশে দায়িত্ব পালন করা দু’জন সাবেক হাই কমিশনারের সঙ্গে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা দীর্ঘ বৈঠক করেন। মূলত ওই বৈঠকেই যুক্তরাষ্ট্রকে বশে করার পরিকল্পনা ঠিক করা হয়। এই পরিকল্পনাতেও ‘র’ সফল হয়েছে। তাই ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর শেখ হাসিনা ও ‘র’ উভয়েই নির্ভার ছিল।

সম্প্রতি শেখ হাসিনা দিল্লী সফরে গিয়ে ‘র’ এর সাহায্যের  প্রতিদান স্বরুপ ভারতের সঙ্গে তিনটি চুক্তি করেছেন। বাংলাদেশের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো বলছে এসব চুক্তিতে ভারতকে সুবিধা দেয়া হয়েছে একতরফা ভাবে। মংলা বন্দরের নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা ভারতকে দেয়া হয়েছে। বাকী দুটো হচ্ছে বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে আসাম ও ত্রিপুরায় রেল চলাচলের করিডোর  ও তিস্তা নদী প্রকল্প। মংলা ও রেল করিডোর চুক্তি শেষ পর্যন্ত হলেও তিস্তা প্রকল্প থেমে যায় বাংলাদেশের কিছু আামলার উদ্দেশ্য প্রনোদিত কালক্ষেপনের কারণে। চুক্তির খসড়া প্রস্তুত হয়নি বলে কৌশলে চুক্তির বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া হয় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে।



বাংলাদেশের আমলাদের একটি সূত্র বলছে, রেল করিডোর চুক্তি সংক্রান্ত ফাইলটি দিল্লির বাংলাদেশী হাইকমিশন বা রেল মন্ত্রনালয়ে নেই। এই ফাইলটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আছে। কারণ চুক্তির একটি ধারায় বলা হয়েছে, ‘চলন্ত রেলে ভারত কি পরিবহন করবে তা বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ দেখতে ও জানতে পারবে না। তবে ভারতীয় রেল বাংলাদেশ ভূখন্ডে কোন নিরাপত্তাজনিত সংকটে পড়লে বাংলাদেশ নিরাপত্তা বাহিনীকে সহযোগিতা করবে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী।’ মানে বাংলাদেশে ভারতের সৈন্য প্রবেশ করতে পারবে তাদের রেলকে নিরাপত্তা দেয়ার কথা বলে। অনেকেই মনে করছেন এই চুক্তি করে ভারত মূলত বাংলাদেশে সৈন্য পাঠানোর এক ধরনের বন্দোবস্তু করে রাখলো।

এই তিনটি চুক্তির বিষয় ফাঁস হওয়ার পর চীন শেখ হাসিনার উপর নাখোশ হয়। চীনের ধারণা বাংলাদেশের রেল কড়িডোর দিয়েই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে চীনকে ঠেকাতে সামরিক সরঞ্জাম পরিবহন করা হবে। এ কারণেই শেখ হাসিনা চীন সফর গিয়ে প্রত্যাশিত সফলতা পাননি। চীনের পক্ষ থেকে এরকম শীতল আচরণই করা হয়েছে।

শেখ হাসিনার চীন সফর নিয়ে যখন দিল্লিতে ‘র’ কেন্দ্রীয় সদর দপ্তরে চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে তখনই ঢাকায় ছাত্ররা কোটা আন্দোলন নিয়ে রাজপথে নেমে আসে। এই আন্দোলনের গতিবিধির উপর নজর রাখার বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল এক নবীন বাঙালি ‘র’ কর্মকর্তাকে।

ওই বাঙালি কর্মকর্তার ১৭ জুলাই পাঠানো তথ্য পেয়ে বিচলিত হয়ে পড়েন ‘র’ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। দিল্লীতে ‘র’এর কাছে তথ্য আসে ঢাকায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের উপর গুলির নির্দেশ দিয়েছে পুলিশের হাইকমান্ড। শুরুতে এটা পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজির আহমেদের অনুসারীদের কাজ হিসাবে ভাবলেও পরে তারা জানতে পারে সরকারের উচ্চমহল বেশ ঘৃণাসূচক শব্দ উচ্চারণ করেই গুলির নির্দেশ দিয়েছে। পুলিশ গুলি করে দমানোর চেষ্টা করলেও ২৪ ঘন্টার মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। ১৮ জুলাই উভয় দেশের সরকার বিচলিত হয়ে পড়ে। দিল্লিতে শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বেশ কয়েকজন ভারতীয় কূটনীতিকের সাথে আলোচনা করে জানায় পরিস্থিতি ‘বিডিআর বিদ্রোহের চেয়ে ভয়াবহ’। তিনি বলেন Our student has rebelled।

এরপর শেখ হাসিনার সঙ্গে ‘র’ প্রধানের সরাসরি ফোনালাপ হয়। ওই আলাপে কারফিউ জারির বিষয়টি উঠে আসে এবং শুক্রবার জুমার নামাজের পর আন্দোলনে জামাত শিবির প্রবেশ বলে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ভারতকে বার্তা দেওয়া হয়।

টেলফোন আলোচনায় ‘র’ এর পক্ষ থেকে  কারফিউ জারির পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি দ্রুত একটি দল পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। শেখ হাসিনা কারফিউ জারি করতে রাজি হলেও ডিজিএফআইয়ের কাছ থেকে সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরীণ বিষয়ে জানতে চান। কিন্তু ডিজিএফআইয়ের আগেই ‘র’ হাসিনাকে সেনাবাহিনীর বিষয়ে আশ্বস্ত করেন। উল্লেখ্য ২০০৯ সালের বিডিআর বিদ্রোহের পর ডিজিএফআইয়েরই একটি অংশ ‘র’ এর বাংলাদেশ সেলে পরিনত হয়েছে। এরাই মূলত ভারতকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সব তথ্য সরবরাহ করে থাকে। এই সেল ভারতের কাছ থেকে সামরিক অস্ত্র কেনাসহ নানা বিষয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে প্রভাবিত করে।

‘র’ ও শেখ হাসিনার ধারণা ছিল কারফিউ জারি ও ইন্টারনেট বন্ধ করে দিলে পুরো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসবে। কিন্তু শনিবার ঢাকায় কারফিউ ভেঙে মানুষ রাস্তায় নেমে আসে এবং অর্ধশত নিহত হয় বলে তথ্য যায় দিল্লিতে। একই সঙ্গে ‘র’ জানতে পারে আওয়ামী লীগের একাংশের নীরব সমর্থন রয়েছে আন্দোলনের প্রতি।

এ অবস্থায় শনিবার দিল্লি ও কলকাতায় একাধিক বৈঠক করে ভারতীয় নীতি নির্ধাকরা। পরামর্শ নেওয়া হয় বাংলাদেশের উপর নজর রাখা সাংবাদিক ও মালদ্বীপে বৈঠকে থাকা ওই দুই ভারতীয় সাবেক কূটনৈতিকেরও। বৈঠকে অনেকেই শেখ হাসিনার দিন শেষ মন্তব্যও করেন। কিন্তু তার মধ্যেই ‘র’ প্রধান বৈঠকে বার্তা একটি বার্তা পাঠায় ‘ কাশ্মীরের অভিজ্ঞতা পূর্বে কাজে লাগাও । প্রয়োজনে পূর্বে আরেকটা কাশ্মীর বানাও তবুও শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখো।’

নির্দেশ পেয়েই ‘র’ এর দলটি শনিবার ঢাকায় তেঁজগাও বিমানবন্দরে অবতরণ করে। ঢাকায় নেমেই ‘র’এর দলটি বৈঠক করে ডিজিএফআই, ডিবি পুলিশ ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে। বিশেষ নজর রাখা হয় মার্কিন দূতাবাস ও চীনা দূতাবাসের উপর।

শনিবারই সিদ্ধান্ত হয় ২০১৯ সালে কাশ্মীরে দমনের পদ্ধতি অনুসরণ করে ঢাকা মিশন ২০২৪ সফল করা হবে। সব ধরনের ফোন কলের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া হয়। সেনাবাহিনীর জুনিয়র অফিসারদের উপর বিশেষ নজর রাখা হয়। লাশ গুম করার টিমও তৈরী করা হয়। কাশ্মীরের মতই বাড়ি বাড়ি তল্লাশী শুরু করে যৌথ বাহিনী।

‘র’ কর্মকর্তারা সরাসরি ঢাকার মাঠে অবস্থান করে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন। এ সময় ঢাকায় ভারত বিরোধী নানা গুঞ্জন তৈরী হয়। এর মধ্যে একটি হচ্ছে, নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে হিন্দিতে কথা বলতে শোনা যায় কিছু লোককে। হাইকোর্টের রায় ও সরকারের প্রজ্ঞাপন জারির পাশাপাশি পরিস্থিতি শেখ হাসিনার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। ফলে ২৪ জুলাই ‘র’ এর দলটিকে আর মাঠে না নামার  নির্দেশ দেয়া হয় দিল্লি থেকে। ২৫ জুলাই থেকে মাঠ থেকে সরে আসে ‘র’ দলটি। এরপর সহায়ক একটি টিম দিল্লি থেকে পরামর্শ দিচ্ছে।

এর পাশাপাশি দিল্লী ও কলকাতাতেও যেন বাংলাদেশ বিরোধী কোনো বিক্ষোভ না হয় সে বিষয়ে বিশেষ সতর্ককতা অবলম্বন করা হয়। বাংলাদেশ হাই কমিশনের পক্ষ থেকে এ বিষয়টি তদারক করছে চুক্তিতে নিয়োগ পাওয়া এক কর্মকতা। এরপর কলকাতায় বামপন্থি ছাত্রসংগঠনগুলো বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশন ঘেরাও করলে দিল্লির বাংলাদেশ হাইকমিশন চাপে পড়ে যায়।

২১ জুলাই রবিবার জওহারলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের সাউথ এশিয়ান স্টাডিজের এক অধ্যাপককে দিল্লির বাংলাদেশ হাইকমিশনে মধ্যাহ্ন ভোজনের নিমন্ত্রন করা হয়। ওই মধ্যাহ্ন ভোজনে জওহারলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের বামপন্থি সংগঠনগুলো যেন দিল্লিতে কোন বিক্ষোভ না করে বা হাইকমিশন ঘেরাও করতে না আসে তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব দেওয়া হয় এই অধ্যাপককে।

Copy post | Read on The Mirror Asia:

F5



Short Story: 5

I confess, my mother heard this story,
We got up in a new house in Mirpur.
When I was in class five, my sister was two years younger.
That day, my father sent me to school and went to the office. Mother and younger sister were alone at home.
Mom started saying, I am in the kitchen
I was working, suddenly I heard the sound of fluffy laughter,
I thought it was fluffy and woke up
I came out of the kitchen and saw Fluffy playing by the dining table.
Mom came to turn off the fan in my room and saw Tul Tul sleeping on the bed,,,,, Mom got scared
Shaken,,,,, what? What? Did you see it? I can’t believe my eyes
Mom ran to the dining table and saw that there was no one there.
After a week we leave that house,, how scary to think,,,,,
I am Asif
There is a farm house in our village.
After the exam, I went to the village to spend some time off, that day I was at home, my parents went to a relative’s house for a wedding invitation.
He tells me but I don’t want to go.
I was sitting in bed reading a story book when suddenly I heard a noise at the door.
I opened it and saw a man like a cook standing with a tiffin carrier, I said what do I want.
He said with a funny smile, you didn’t go to the wedding, so I brought food for you.
I thought mom didn’t tell me anything.
Mother has cooked for me.
I don’t know why I didn’t get angry and said no I don’t need these.
Take it, said I closed the door.
When my parents came I told them everything and they were surprised.
What are you saying, we didn’t send anyone, father said wait, let’s call someone at their house and ask.
Baba talks to whom I know, cut the phone
Mother said, I don’t understand anything, tell me what happened.
Baba said that not everyone knows anything well, but this has happened to many,,,,
If someone is alone at night in this village, someone comes to feed them like this.
And if someone takes the food, then he must have suffered some kind of damage,,,,
What are you saying, father, is this a credible thing even in this age.
It is not believable, however.
I saw with my own eyes that someone had come, neither the parents had told anyone about it, nor had they sent the relatives they had gone for, but who was he?????
Mother immediately performed ablution and prayed to me and gave it to me. Father, you should also pray two rakats of thanks, God Almighty has saved us from a great danger.
What a miracle happened.

ফুটবলে জার্সি বা শার্ট খুলে ফেললে কেন হলুদ কার্ড দেয়া হয়?

ফুটবলে জার্সি বা শার্ট খুলে ফেললে কেন হলুদ কার্ড দেয়া হয়?

 

 

In 2022 Vincent Aboubakar score a winning goal in 92+ minute aginist strong team Brazil and he take of his shirt and referee give him red card

নভেম্বর, ২০০২। ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে খেলা চলছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং সাউথহ্যাম্পটনের। ফিল নেভিল এবং ফ্যাব্রিস ফার্ন্ডানেজের গোলে ১-১ সমতা।

৭৯ মিনিটে নেভিলের সাব হিসেবে নামলেন ঝাঁকড়া চুলের উরুগুইয়ান এক স্ট্রাইকার। নাম, ডিয়েগো ফোরলান।

৮৫ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে দুর্দান্ত এক কার্লিং শটে ২-১ করেন ফোরলান। প্রথম ইপিএল গোলের আনন্দে জার্সি খুলে মেতে ওঠেন বাঁধভাঙা উল্লাসে।

 

কিন্তু ততক্ষণে সাউথহ্যাম্পটন সেন্টার করে খেলা শুরু করে দিয়েছে। জার্সি না পরে খালি গায়েই ফোরলান নেমে পড়েন মাঠে!! সেইন্টস ফরওয়ার্ড জেমস বিটিকে ট্যাকল-ও করেন। বল আউট হওয়ার পরে, ইউনাইটেডের ৩জন গ্রাউন্ডস স্টাফ এসে নতুন একটা জার্সি পরিয়ে দেন ফোরলান কে।

রেফারি কিছু বলতেও পারছিলেন না। কারণ, তখনো খালি গায়ে খেলার বিরুদ্ধে শক্ত কোনো নিয়ম ছিল না।

 

তবে, এরপরেই নড়েচড়ে বসে ফিফা। নিয়ম করা হয়, জার্সি খুলে ফেলার একমাত্র শাস্তি হলুদ কার্ড।

 

 

পাগলাটে দেশ উত্তর কোরিয়া – যেখানে ফুটবল টিমের কোচ হয়ে যায় লেবার, খেলোয়াড়রা হয় নিজ দেশে অপমানিত!

পাগলাটে দেশ উত্তর কোরিয়া – যেখানে ফুটবল টিমের কোচ হয়ে যায় লেবার, খেলোয়াড়রা হয় নিজ দেশে অপমানিত!

২০১০ সালে যখন নর্থ কোরিয়া তাদের জীবদ্দশায় মাত্র দ্বিতীয় বার ফিফা ওয়ার্ল্ডকাপে আসে তখন তারা লোয়েস্ট (১০৫) র‍্যাংক টিম হিসেবে ফিফা ওয়ার্ল্ডকাপে কোয়ালিফাই করার রেকর্ড করে।

 

সেই সময় নর্থ কোরিয়ার গভর্নমেন্ট নর্থ কোরিয়ার সকল ম্যাচ ব্রডক্যাস্ট করতে নিষিদ্ধ করে । তবে প্রথম ম্যাচে ব্রাজিলের সাথে ২-১ গোলে সম্মানসুচক হারের পর গভর্নমেন্ট শুধুমাত্র নর্থ কোরিয়ার সকল ম্যাচ ব্রডকাস্টিং করার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু এর পরেই নর্থ কোরিয়া পরবর্তী ২ ম্যাচে পর্তুগালের সাথে ৭-০ গোলে আর আইভোরি কোস্টের সাথে ৩-০ গোলে হেরে বসে।

 

এর পরে অনেক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তোলপাড় শুরু হয়ে যায় যে কি হয়েছে প্লেয়ারদের যখন তারা নর্থ কোরিয়া ফিরে যায়। কারন সবাই তখন নর্থ কোরিয়ার ভয়াবহতা সম্পর্কে জানতো। এমনকি একটা রিউমার ও বের হয় যে প্লেয়ারদের মেরে ফেলাও হয়েছে।

 

কিন্তু পরে জানা যায় যে প্লেয়ারদের কে পাব্লিক্যালি এনে অপমান করা হয়েছে। যেটি পরে ফিফা থেকেও নিশ্চিত করা হয়।

 

আর সেই নর্থ কোরিয়া ফুটবল টিমের কোচকে একটি কন্সট্রাকশন সাইটে কাজ কন্সট্রাকশন সাইটে কাজ করার জন্য পটিয়ে দেওয়া হয়

 

 Author: Simon Ali

নেদারল্যান্ড এ জন্মে তুর্কি জাতীয় দলকে রিপ্রেজেন্ট করার কারণ কী  ফেরদি কাদিওলুর?

নেদারল্যান্ড এ জন্মে তুর্কি জাতীয় দলকে রিপ্রেজেন্ট করার কারণ কী ফেরদি কাদিওলুর?

——Ferdi Kadioglu Netherland kit and turkey kit pic——

জন্মেছেন নেদারল্যান্ডসে। এজন্য তার সামনে সুযোগ ছিল নেদারল্যান্ডসকে জাতীয় দল হিসেবে বেছে নেয়ার। শুরুর দিকে তার ইচ্ছাও সেটা ছিল। তাই, নেদারল্যান্ডসের বয়সভিত্তিক দলগুলোতে নিয়মিত মুখ ছিলেন ২০২২ সাল পর্যন্ত।

 

কিন্তু, তার বেড়ে ওঠা ফেনেরবাচেতে। তার প্রফেশনাল ফুটবলের শুরুটা তুর্কিতে, প্লেয়ার হিসেবে ডেভেলপমেন্টও সেখানে। আবার তার বাবা তুর্কিশ। সুতরাং সেই সূত্রে তুর্কি জাতীয় দলে খেলারও সুযোগ ছিল তার কাছে।

 

শেষমেশ আন্তর্জাতিক ফুটবলে তুর্কিকে রিপ্রেজেন্ট করার সিদ্ধান্ত নিলেন। ২০২২ সালেই অভিষেক, এখন দলের নিয়মিত মুখ। তর্কসাপেক্ষে এবারের ইউরো সেরা লেফটব্যাক।

 

উপরের গল্পটা ফেরদি কাদিওলু। যাদের হয়ে একসময় খেলতেন, আজ সেমি ফাইনালে যেতে তাদেরকেই হারাতে হবে। নিজের সাবেক জাতীয় দল নেদারল্যান্ডসের মুখোমুখি হবেন তিনি।

আজকের ম্যাচে অ্যালিসন বেকার এর যায়গায় কী বেনতো সুযোগ পেলে ভালো হতো?

আজকের ম্যাচে অ্যালিসন বেকার এর যায়গায় কী বেনতো সুযোগ পেলে ভালো হতো?

🚨 পেনাল্টি এবং ট্রাইবেকারে বরাবরের মতোই দুর্বল ব্রাজিলীয়ান গোলকিপার অ্যলিশন বেকার,খেলা যখন ট্রাইবেকারে গড়ায় তখন ব্রাজিলের জয়ের আর কোন আশা’ই দেখা যায় না।

 

যেমন আজকের ম্যাচে ট্রাইবেকারে যাওয়ার পর ব্রাজিল বক্তদের কোনো আশাই ছিল না জিতার।

Today Uruguay Vs Brazil match result

আর তাই হলো ইউএসএ এর লাস ভেগাস এ ট্রাইবেকারে (৪)০-০(২) এ পরাজয় ব্রাজিল এর

 

 

লিভারপুল এবং ব্রাজিলের হয়ে এখন পর্যন্ত তিনি ৩১টি পেনাল্টি শ্যুটআউটে সম্মুখীন হয়েছেন,তার মধ্যে তিনি সেভ করেছেন মাত্র ৩টি পেনাল্টি। যেটা খুবই কম একজন ভালো মানের গোলকিপার এর জন্য

অ্যলিশন জাতীয় দলে প্রথম চয়েস হওয়ার কারনও আছে,ব্রাজিল দলের বর্তমান গোলকিপারদের কোচ হচ্ছেন তাফারেল,এই তাফারেলকে আবার অ্যলিশন লিভারপুলে তার হেড কোচ হিসেবে নিযুক্ত করেন।

 

বেন্তো ব্রাজিলের বিগত ফ্রেন্ডলি ম্যাচ গুলায় ইংল্যান্ড এবং স্পেনের বিপক্ষে অনেক ভালো ভূমিকা রাখেন এবং অবিশ্বাস্য ভালো কিপিং করেছেন,তাকে এখন থেকে তৈরী করতে পারলে আমার বিশ্বাস ব্রাজিলকে আর গোলকিপার নিয়ে ভুগতে হবে না।

অযত্নে বেন্তো হারিয়ে যাবে,নতুনত্বকে প্রাধান্য দিয়ে গড়ে তোলাটাই এখন সিবিএফের প্রতি আহ্বান।

কিভাবে উরুগুয়ের বিপক্ষে খেলেলে এবং কিভাবে ব্রাজিল লাইন আপ সাজালে জয় আসবে ব্রাজিলর পক্ষে বিস্তারিত👇

উরুগুয়ের বিপক্ষে কে কে খেললে, কিভাবে খেললে ফলাফল ব্রাজিলের পক্ষে আসতে পারে? একটু এনালাইজ করার চেষ্টা করি।   GK: এলিসন বেন্তোকে অনেকেই নক-আউটে প্রেফার করতে পারে পেনাল্টি স্যুটআউটের কথা মাথায় রেখে। তবে হঠাৎ তাকে মাঠে উদয় করাটা ঠিক হবে না।   RB: ইয়ান কৌতো ইয়ান কৌতোকে প্রয়োজন একটা সলিড কম্বিনেশনের জন্য। যেন সুযোগ পেলেই সে উপরে উঠে গিয়ে তার ক্লাব সতীর্থ স্যাভিওকে বল ডেলিভার করতে পারে। তাদের বোঝাপড়াটা কাজে লাগাতে হবে। এবং আমরা সবাই অবগত আছি যে জিরোনাকে চ্যাম্পিয়ন্স লীগের টিকিট পাইয়ে দিতে তাদের অবদান কতটা বেশী।   CB: ব্রেমার, দানিলো জুভেন্টাসের দেয়াল। এখানে কম্বিনেশের প্রয়োজনেই আপনাদের অনেকের অপছন্দের ব্রেমারকে দেখতে চাচ্ছি। কারন ব্রাজিলে সব থাকলেও বর্তমান এই কম্বিনেশন বা বোঝাপড়ার অনুপস্থিতই ভোগাচ্ছে সবচেয়ে বেশী। ব্রেমার এবং দানিলোকে ডিফেন্সে একেবারে সলিড থাকতে হবে, কোনভাবেই উপরে উঠে যাওয়া যাবে না।   LB: ওয়েন্ডেল আমরা ইতিমধ্যেই দেখেছি ওয়েন্ডেলের বল নিয়ে উপরে উঠে যাওয়ার এবিলিটি আছে। সে নিঃসন্দেহে রদ্রিগো পর্যন্ত বল পৌঁছে দিতে পারবে।   CM: লুইজ, গুইমারাইস এদেরকে CM রোলের থেকে বেশী প্লে করতে হবে DM রোল। কৌতো উপরে উঠে গেলে কোনকিছু না ভেবে ডিরেক্ট নিচে (RWB) নেমে আসবে গুইমারাইস এবং আন্দ্রেস পেরেইরাকে সাহায্য করতে চলে যাবে লুইজ, ওয়েন্ডেল বল নিয়ে উপরে উঠে গেলে কোনকিছু না ভেবে নিচে (LWB) নেমে আসবে লুইজ এবং পেরেইরাকে হেল্প করতে চলে যাবে গুইমারাইস।   প্রতিপক্ষ যখন সেন্টার মিডফিল্ডারদের মার্কিং করবে তখন সেই সুযোগে উঠে যাবে ওয়েন্ডেল বা কৌতো।   CAM: আদ্রেস পেরেইরা। আরাউহু, অলিভিয়েরাকে ধোঁকা দিয়ে সরাসরি ফাইনাল থার্ডে বল বাড়ানো এখন ব্রাজিলের কোন প্লেয়ারের পক্ষেই সহজ হবে না। পেরেইরার অপশন ২ টা। প্রথমটা হলো রদ্রিগো বা সেভিওর সাথে ২/৩ টা অপ্রয়োজনীয় পাস খেলে ডিফেন্ডারদের রদ্রিগো বা সেভিনোর কাছে দাড়াতে বাধ্য করে নিজের জন্য জায়গা বের করে সরাসরি ডিবক্সে ঢুকে যাওয়া এবং নিজেই গোলে কিক নেওয়া।   দ্বিতীয় অপশন, সাদামাটাভাবে উইংগারদের বল বাড়িয়ে দেওয়া। এটা ফলপ্রসূ হওয়ার সুযোগ বেশী কারন উরুগুয়ের সেন্টারব্যাকদের তুলনায় উইংব্যাক কিছুটা দূর্বল।   পেরেইরার আরেকটা মেজর কাজ থাকবে, কৌতো 🔄 পেরেইরা 🔄 ওয়েন্ডেল 🔄 পেরেইরা 🔄সেভিও 🔄 পেরেইরা🔄রদ্রিগো🔄পেরেইরা একটা ডায়মন্ড শেপ বজায় রাখা।   RW: সেভিও স্পেশাল কিছুই করতে হবে না। শুধু তার ক্লাবমেট ইয়ান কৌতোর বল গুলো রিসিভ করে এন্ড্রিককে অথবা গ্যাপ পেলে রদ্রিগোকে লব পাস দিতে হবে। সুযোগ না থাকলে নিজেই ঢুকার ট্রাই করে পেরেইরাকে স্পেস করে দিতে হবে।   LW: রদ্রিগো মাদ্রিদের আত্না ভর করাতে হবে। বাকিটা “PROVEN”! নিজেও ফিনিশ দিতে পারবে কারণ সে অপ্রয়োজনীয় ড্রিবলিং করে বল লুজ করে না, আবার এন্ড্রিকেও পাস দিতে পারবে ফাইনাল থার্ডে।   ST: এন্ড্রিক সময়মত ডিবক্সে পৌঁছে যওয়া এবং ফিনিশিং দেওয়া।   এই ট্যাকটিকসে ৪ জনকে শুধু ডিফেন্সেই মন দিতে হবে। সেন্টারব্যাক ডানিলো-ব্রেমার এবং ডিফেন্সিভ মিড লুইজ-গুইমারাইস।   এদের মধ্যে সেন্টারব্যাক দুজনকে মাষ্ট এবং মাষ্ট নিজেদের ডিবক্স ছেড়ে উপরে যাওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ মনে করতে হবে।
আপনার কী মনে হয় ব্রাজিল কী পারবে উরুগুয়ের সাথে?
মেসির সাথে কে এই শিশু এই শিশু কী আসলেই বর্তমান সময়ের যুবক লামিন ইয়ামাল?

মেসির সাথে কে এই শিশু এই শিশু কী আসলেই বর্তমান সময়ের যুবক লামিন ইয়ামাল?

উপরের ছবিটি অনলাইনে ভাইরাল অনেকদিন ধরেই। যুবক মেসি যে বাচ্চাকে আদর করছে, সেটা লামিন ইয়ামাল- এরকম ক্যাপশনের সাথে ছবিটি দেখা যেতো সোশ্যাল মিডিয়াতে।

যেখানে বিখ্যাত সাংবাদিক ফাব্রিজিও রোমানও পোস্ট করছিলেন:

 

লিও মেসি এবং লামিন ইয়ামাল, ২০০৭✨

ল্যামিনের বয়স ১ বছরও হয়নি যখন তার পরিবার মেসির সাথে একটি ক্যালেন্ডারের জন্য শুটিং করার সুযোগ পেয়েছিল…

এটা সম্পূর্ণ এলোমেলো ছিল বাকিটা ইতিহাস

প্রায় সবাই সেটাকে গুজব হিসেবে ধরে নিতো অবশ্য।

এর সাথে আরো অনেকে এ ব্যাপারে পোস্ট করেন কিনতু কেওই নিশ্চিত হতে পারছিলেন না যে এটা লামিন ইয়ামাল।

 

কিন্তু, কিছুক্ষণ আগে লামিন ইয়ামালের বাবা এই ছবি ইন্সটাতে দেয়। তার মানে এটা নিশ্চিত যে ছবিটা আসল এবং বাচ্চাটা লামিন ইয়ামালই।

 

ভাবতে পারেন আপনি, সময় কত অদ্ভুত। মেসি যখন সরলমনে ছোট বাচ্চাটাকে আদর করছিলো, তখনো সে নিঃসন্দেহে ভাবতে পারেনি যে মেসি পরবর্তী যুগে এই বাচ্চাটাই তার জায়গা সামলাবে, দলের মেইনম্যান হওয়ার দাবি রাখবে।

 

এই ছবিটা এক প্রকার বার্সার দুই প্রজন্মের হাত মেলানোর নিদর্শনের মতো!

 

 

আপনার কী মনে হয় লামিন ইয়ামাল কী মেসির মতো বার্সার হাল ধরতে পারবে।

“রোনালডোর অবসর এবং মেসির One Last Dance,ফুটবল হারাচ্ছে নক্ষত্রদের”-নোমান

“রোনালডোর অবসর এবং মেসির One Last Dance,ফুটবল হারাচ্ছে নক্ষত্রদের”-নোমান

এই ২০২২ সালের বিশ্বকাপ গেলো যেনো গতকাল হয়েছ। বলতে না বলতে আরো দুইটি ফুটবল টুর্নামেন্ট হাজির,কোপা আমেরিকা এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশীপ। আপনি ফুটবল ভালোবাসেন! কিন্তু এদের ভালোবাসেন না,তবে কিভাবে আপনি ফুটবল ভালোবাসলেন?

Cristiano Ronaldo

বলছি টনি ক্রুস-লুকা মদ্রিচ,ম্যানুয়ের নুয়ের-থমাস মুলার,লিওনেল মেসি-লুইস সুয়ারেজ,ক্রিস্তিয়ানো রোনালডো-পেপে,কেভিন ডি ব্রুইনা-য়ান ভেরতনইয়েন,ওলিভার জিরাউড-আনহেল ডিমারিয়ার কথা।

আপনি একবার চোখ বন্ধ করুন,আর ভাবুন আপনার শৈশব থেকে দেখে আসা এই তারকা কিংবা ফুটবল নক্ষত্রগুলো ঝরে গেলো ফুটবল মঞ্চ থেকে। ভাবতে অবাক লাগছে? অবাক লাগারও কিছু নেই,কারণ তারাও তো আপনার আমার মতো মানুষ! একদিন তো যেতেই হতো,আবার অবাক লাগার কারণ ও আছে। সাধারণ মানুষ যা করতে পারে না তারা তাই করেছে,পুরো বিশ্বকে নাচিয়েছে তাদের বুট দিয়ে,তাদের ভিশন দিয়ে।

 

রিটায়ারমেন্টে নিয়ে এখানে অনেকে ভেবেছিলো আগেই,কিন্তু জয়ের ক্ষুদা এবং টাইটেল এর ধাঁচ কেউ ছাড়তে পারেনি। তারা এই ক্ষুদার জন্যই আপনাকে আমাকে দিয়ে গিয়েছি অস্বাভাবিক অনেক মুহূর্ত,যার স্বাক্ষী থাকবে মহাকাল।

 

এদের জায়গা কেউ পাবে না,মনে তারাই থাকবে এবং বর্তমান ইয়ংস্টারদের খেলায় আপনার দৃষ্টি জুড়াবে না। আপনি তৃপ্তি পাবেন না,আপনি স্বর্নযুগ যুগ পাবেন না।

 

ফুটবলে একটা তর্ক সারাজীবন লেগেই থাকবে,ইতিহাসে হয়তো এরকম তর্ক আর কারো সময়ে হয় নাই। দুটো নাম নিয়ে দুটো গোষ্ঠীর ভাগাভাগি হয়তো কখনো হবেও না। হ্যা,আমি বলছি রোনালডো এবং মেসির কথা,যারা কিনা ১৬/১৭ বছর একে অপের ছায়া হয়ে ছিলো প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। আপনি আর কাউকে এরকম ১৫/১৬ বছরের পারফর্ম করতে দেখেছেন? দেখেছেন কারো হাতে ৫ টা কিংবা ৮ ব্যালন ডি অর?

 

রোনালডোর বিদায় এবং মেসির বিদায় আপনাকে ভাবাবে,আপনি কি ফুটবল আদো দেখতে চান কিনা! মেসি এবং রোনালডো যখন ইউরোপ ছেড়ে ইউএসএ এবং সৌদিআরব চলে এসেছে আপনারা সবাই এখন এই দুই দেশের দুইটা লীগ নিয়ে তর্ক করছেন,রাত জাগছেন-খেলা দেখছেন। একবারও কি ভেবেছেন? আসলে আপনি ফুটবল ভালোবাসেন? নাকি মেসি রোনালডো?

এই ২০২৪ ইউরো রোনালডোর শেষ ইউরো ছিলো,তবে শেষ ইউরোতে রোনালডোর কিছু নেই বললেই চলে। রাস্তার পাশের সোডিয়াম লাইটের মতো জ্বলে জ্বলে নিভু নিভু ভাব ছিলো তার। ২০২৪ ইউরো এবং কোপা নিয়ে যদি আলাপ করি তবে রোনালডো এবং মেসির স্ট্যাট হবে কিছুটা এমন:

রোনালডো – মেসি

২৯ -শটস- ৮

৬ -চান্স ক্রিয়েট- ৬

১ -এসিস্ট- ১

০ -গোল- ০

৫ -বিগ চান্স মিস- ২ 

 

 

অতঃপর ৩৯ এবং ৩৭ এর গাড়ীর ইঞ্জিন এখানেই অকৃতকার্য হতে শুরু করলো,সময় ঘনিয়েছে বিদায় প্রহরের। ফুটবলের সর্বকালের দুই সেরার ক্যারিয়ার সমাপ্তি এখানেই,২০২৬ সালের বিশ্বকাপে হয়তো দেখবেন না এই দুই মহাতারকা। ফুটবলের সৌন্দর্য টিকিয়ে রাখুন,তর্ক না করে ভাবুন তারা ফুটবলে কতই না কি দিয়েছে-সুন্দর করেছে।

শক্তিশালী আর্জেন্টিনার সাথে পারবে কী ইকুয়েডর?

Argentina team

কোপা আমেরিকা ২০২৪

🎯ম্যাচ. : আর্জেন্টিনা বনাম ইকুয়েডর।⚽ 🗓️তারিখ : ০৫/০৭/২০২৪ 🕕সময় : সকাল ৭:০০ টায়। স্টেডিয়াম: এনআরজে স্টেডিয়াম, টেক্সাস যেভাবে দেখবেন: espnBangladesh.com ওয়েবসাইটে এ   আজকে জয়ের উদ্দেশ্যে প্রতিপক্ষ ইকুয়েডর এর সাথে সেমি-ফাইনাল এ যাওয়ার জন্য মাঠে নামবে মেসির আর্জেন্টিনা।   গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ বিজয়ী আর্জেন্টিনা সবার আগেই পৌঁছেছিল কোয়াটার ফাইনালে এই তিন ম্যাচে তারা হজম করে নি একটি গোল ও কিনতু তারা গোল দিয়েছে প্রতিপক্ষ টিমগুলো কে ৫ টি লিওনেল স্কালোনির দল বলতে গেলে এইবার সবচেয়ে ভালো ফুটবল খেলতেছে।
Messi And Di Maria
    অন্যদিকে আর্জেন্টিনার প্রতিপক্ষ ইকুয়েডর গ্রুপ ‘বি’ থেকে এক ড্র, এক জয়, এক হার নিয়ে রানার্সআপ হয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে এসেছে ইকুয়েডর।

    হেড টু হেড রেকর্ড:   শেষ ৫ ম্যাচ আর্জেন্টিনা ৪টি জয় ড্র-১টি ইকুয়েডর-0 জয়     আর্জেন্টিনা ১-০ ইকুয়েডর   আর্জেন্টিনা ১-০ ইকুয়েডর   ইকুয়েডর ১-১ আর্জেন্টিনা   আর্জেন্টিনা ৩-০ ইকুয়েডর   আর্জেন্টিনা ১-০ ইকুয়েডর     আর্জেন্টিনা সব দিক থেকেই এগিয়ে ইকুয়েডর থেকে তারা বর্তমানে ফটবল খেলতেছে অনেক ভালো ইকুয়েডর এর তুলনায় তবে তারা(ইকুয়েডর) ও তাদের সেরা দেওয়ার চেষ্টা করবে আসা করি আপনার কি মনে হয় কে হাসবে শেষ হাসি ইকুয়েডর নাকি আর্জেন্টিনা এবং কী হতে স্কোর অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন।
Home
Sports
Movies
TV Show
Telegram