উপরের ছবিটি অনলাইনে ভাইরাল অনেকদিন ধরেই। যুবক মেসি যে বাচ্চাকে আদর করছে, সেটা লামিন ইয়ামাল- এরকম ক্যাপশনের সাথে ছবিটি দেখা যেতো সোশ্যাল মিডিয়াতে।
যেখানে বিখ্যাত সাংবাদিক ফাব্রিজিও রোমানও পোস্ট করছিলেন:
লিও মেসি এবং লামিন ইয়ামাল, ২০০৭✨
ল্যামিনের বয়স ১ বছরও হয়নি যখন তার পরিবার মেসির সাথে একটি ক্যালেন্ডারের জন্য শুটিং করার সুযোগ পেয়েছিল…
এটা সম্পূর্ণ এলোমেলো ছিল বাকিটা ইতিহাস
প্রায় সবাই সেটাকে গুজব হিসেবে ধরে নিতো অবশ্য।
এর সাথে আরো অনেকে এ ব্যাপারে পোস্ট করেন কিনতু কেওই নিশ্চিত হতে পারছিলেন না যে এটা লামিন ইয়ামাল।
কিন্তু, কিছুক্ষণ আগে লামিন ইয়ামালের বাবা এই ছবি ইন্সটাতে দেয়। তার মানে এটা নিশ্চিত যে ছবিটা আসল এবং বাচ্চাটা লামিন ইয়ামালই।
ভাবতে পারেন আপনি, সময় কত অদ্ভুত। মেসি যখন সরলমনে ছোট বাচ্চাটাকে আদর করছিলো, তখনো সে নিঃসন্দেহে ভাবতে পারেনি যে মেসি পরবর্তী যুগে এই বাচ্চাটাই তার জায়গা সামলাবে, দলের মেইনম্যান হওয়ার দাবি রাখবে।
এই ছবিটা এক প্রকার বার্সার দুই প্রজন্মের হাত মেলানোর নিদর্শনের মতো!
আপনার কী মনে হয় লামিন ইয়ামাল কী মেসির মতো বার্সার হাল ধরতে পারবে।
এই ২০২২ সালের বিশ্বকাপ গেলো যেনো গতকাল হয়েছ। বলতে না বলতে আরো দুইটি ফুটবল টুর্নামেন্ট হাজির,কোপা আমেরিকা এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশীপ। আপনি ফুটবল ভালোবাসেন! কিন্তু এদের ভালোবাসেন না,তবে কিভাবে আপনি ফুটবল ভালোবাসলেন?
আপনি একবার চোখ বন্ধ করুন,আর ভাবুন আপনার শৈশব থেকে দেখে আসা এই তারকা কিংবা ফুটবল নক্ষত্রগুলো ঝরে গেলো ফুটবল মঞ্চ থেকে। ভাবতে অবাক লাগছে? অবাক লাগারও কিছু নেই,কারণ তারাও তো আপনার আমার মতো মানুষ! একদিন তো যেতেই হতো,আবার অবাক লাগার কারণ ও আছে। সাধারণ মানুষ যা করতে পারে না তারা তাই করেছে,পুরো বিশ্বকে নাচিয়েছে তাদের বুট দিয়ে,তাদের ভিশন দিয়ে।
রিটায়ারমেন্টে নিয়ে এখানে অনেকে ভেবেছিলো আগেই,কিন্তু জয়ের ক্ষুদা এবং টাইটেল এর ধাঁচ কেউ ছাড়তে পারেনি। তারা এই ক্ষুদার জন্যই আপনাকে আমাকে দিয়ে গিয়েছি অস্বাভাবিক অনেক মুহূর্ত,যার স্বাক্ষী থাকবে মহাকাল।
এদের জায়গা কেউ পাবে না,মনে তারাই থাকবে এবং বর্তমান ইয়ংস্টারদের খেলায় আপনার দৃষ্টি জুড়াবে না। আপনি তৃপ্তি পাবেন না,আপনি স্বর্নযুগ যুগ পাবেন না।
ফুটবলে একটা তর্ক সারাজীবন লেগেই থাকবে,ইতিহাসে হয়তো এরকম তর্ক আর কারো সময়ে হয় নাই। দুটো নাম নিয়ে দুটো গোষ্ঠীর ভাগাভাগি হয়তো কখনো হবেও না। হ্যা,আমি বলছি রোনালডো এবং মেসির কথা,যারা কিনা ১৬/১৭ বছর একে অপের ছায়া হয়ে ছিলো প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। আপনি আর কাউকে এরকম ১৫/১৬ বছরের পারফর্ম করতে দেখেছেন? দেখেছেন কারো হাতে ৫ টা কিংবা ৮ ব্যালন ডি অর?
রোনালডোর বিদায় এবং মেসির বিদায় আপনাকে ভাবাবে,আপনি কি ফুটবল আদো দেখতে চান কিনা! মেসি এবং রোনালডো যখন ইউরোপ ছেড়ে ইউএসএ এবং সৌদিআরব চলে এসেছে আপনারা সবাই এখন এই দুই দেশের দুইটা লীগ নিয়ে তর্ক করছেন,রাত জাগছেন-খেলা দেখছেন। একবারও কি ভেবেছেন? আসলে আপনি ফুটবল ভালোবাসেন? নাকি মেসি রোনালডো?
এই ২০২৪ ইউরো রোনালডোর শেষ ইউরো ছিলো,তবে শেষ ইউরোতে রোনালডোর কিছু নেই বললেই চলে। রাস্তার পাশের সোডিয়াম লাইটের মতো জ্বলে জ্বলে নিভু নিভু ভাব ছিলো তার। ২০২৪ ইউরো এবং কোপা নিয়ে যদি আলাপ করি তবে রোনালডো এবং মেসির স্ট্যাট হবে কিছুটা এমন:
রোনালডো – মেসি
২৯ -শটস- ৮
৬ -চান্স ক্রিয়েট- ৬
১ -এসিস্ট- ১
০ -গোল- ০
৫ -বিগ চান্স মিস- ২
অতঃপর ৩৯ এবং ৩৭ এর গাড়ীর ইঞ্জিন এখানেই অকৃতকার্য হতে শুরু করলো,সময় ঘনিয়েছে বিদায় প্রহরের। ফুটবলের সর্বকালের দুই সেরার ক্যারিয়ার সমাপ্তি এখানেই,২০২৬ সালের বিশ্বকাপে হয়তো দেখবেন না এই দুই মহাতারকা। ফুটবলের সৌন্দর্য টিকিয়ে রাখুন,তর্ক না করে ভাবুন তারা ফুটবলে কতই না কি দিয়েছে-সুন্দর করেছে।
🎯ম্যাচ. : আর্জেন্টিনা বনাম ইকুয়েডর।⚽
🗓️তারিখ : ০৫/০৭/২০২৪
🕕সময় : সকাল ৭:০০ টায়।
স্টেডিয়াম: এনআরজে স্টেডিয়াম, টেক্সাস
যেভাবে দেখবেন: espnBangladesh.com ওয়েবসাইটে এ
আজকে জয়ের উদ্দেশ্যে প্রতিপক্ষ ইকুয়েডর এর সাথে সেমি-ফাইনাল এ যাওয়ার জন্য মাঠে নামবে মেসির আর্জেন্টিনা।
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ বিজয়ী আর্জেন্টিনা সবার আগেই পৌঁছেছিল কোয়াটার ফাইনালে
এই তিন ম্যাচে তারা হজম করে নি একটি গোল ও কিনতু তারা গোল দিয়েছে প্রতিপক্ষ টিমগুলো কে ৫ টি
লিওনেল স্কালোনির দল বলতে গেলে এইবার সবচেয়ে ভালো ফুটবল খেলতেছে।
অন্যদিকে আর্জেন্টিনার প্রতিপক্ষ ইকুয়েডর গ্রুপ ‘বি’ থেকে এক ড্র, এক জয়, এক হার নিয়ে রানার্সআপ হয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে এসেছে ইকুয়েডর।
হেড টু হেড রেকর্ড:
শেষ ৫ ম্যাচ
আর্জেন্টিনা ৪টি জয় ড্র-১টি ইকুয়েডর-0 জয়
আর্জেন্টিনা ১-০ ইকুয়েডর
আর্জেন্টিনা ১-০ ইকুয়েডর
ইকুয়েডর ১-১ আর্জেন্টিনা
আর্জেন্টিনা ৩-০ ইকুয়েডর
আর্জেন্টিনা ১-০ ইকুয়েডর
আর্জেন্টিনা সব দিক থেকেই এগিয়ে ইকুয়েডর থেকে
তারা বর্তমানে ফটবল খেলতেছে অনেক ভালো ইকুয়েডর এর তুলনায় তবে তারা(ইকুয়েডর) ও তাদের সেরা দেওয়ার চেষ্টা করবে আসা করি আপনার কি মনে হয় কে হাসবে শেষ হাসি ইকুয়েডর নাকি আর্জেন্টিনা এবং কী হতে স্কোর অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন।
ব্রাজিলের কোয়ার্টার ফাইনালে যাওয়ার সমীকরণ কী? কলম্বিয়া কি B টিম নিয়ে নামবে?
এই মুহুর্তে কলম্বিয়া ৬ পয়েন্ট নিয়ে ১ এ
৪ পয়েন্ট নিয়ে ব্রাজিল ২ এ
কোস্টারিকা ১ পয়েন্ট নিয়ে ৩ এ অবস্থান করছে।
ব্রাজিলকে কোয়ার্টার ফাইনালে যেতে হলে কলম্বিয়াকে হারাতে হবে বা ড্র করতে হবে।
কলম্বিয়ার সাথে ব্রাজিল জিতলে ব্রাজিল গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হবে এবং তখন কলম্বিয়ার সাথে কোয়ার্টার ফাইনালে খেলা পরবে উরুগুয়ের সাথে। কিন্তু কলম্বিয়া চাইবে না হেরে উরুগুয়ের সাথে খেলতে। তাই তারা পূর্ণ শক্তি নিয়েই মাঠে নামবে।
তবে কলম্বিয়ার সাথে ১-০ গোলে হারলেও ব্রাজিলের পরবর্তী রাউন্ডে যেতে পারবে যদি না কোস্টারিকা ৫-০ গোলে জিতে প্যারাগুয়ের সাথে।
ব্রাজিলকে বাদ দিতে হলে কলম্বিয়ার ২-০ হারাতে হবে এবং কোস্টারিকার ৫-০ গোলে জিততে হবে যা প্রায় অসম্ভব।
আজকের ৪-১ গোলে জয় গোল ডিফারেন্স গড়ে দিবে যা ব্রাজিলকে অনেক বড় হেল্প করবে পরবর্তী রাউন্ডে যেতে।
যারা বলে ভিনি ক্লাবে ভালো খেলে, কিন্তু জাতীয় দলে আন্ডা মারে। এই পোস্ট টা তাদের জন্য।
এই পোস্ট পড়ার পর আপনি বুঝতে পারবেন ভিনির ক্লাব আর জাতীয় দলে ফর্ম ভিন্নতার কারণ।
দেখুন, একটা খেলার প্রাণকেন্দ্র হচ্ছে মিডফিল্ড। যারা ডিফেন্স কেও সাপোর্ট দেয় আবার ফরোয়ার্ডদেরকেও বল সাপ্লাই দেয়। এবং খেলার কন্ট্রোল নিজেদের করে আনতে বল দখল বেশি রাখা এই তিনটা কাজ হলো মিডফিল্ডারদের প্রধান কাজ।
আসুন একটু ব্যাখ্যা করি নাম্বার বাই নাম্বার।
(১) ডিফেন্সকে সহায়তা, মিডিল্ডাররা যদি ডিফেন্সে বল আসার আগে মিডফিল্ডে থাকতেই বলকে আটকে ফেলতে পারে তাহলে প্রতিপক্ষ এখানেই কুপোকাত। যা ডিফেন্সদের জন্য অনেক বড় হেল্পফুল। যদিও এটা সচরাচর হতে দেখা যায় না।
২) খেলার কন্ট্রোল: আপনি যদি খেলাকে কন্ট্রোলে আনতে চান তাহলে একমাত্র উপায় হচ্ছে, বল দখল বেশি রাখা আর নিখুঁত পাস। যেটা করতে হয় মিডফিল্ডারদের।
যদি এই কাজ টা করতে না পারে তাহলেই খেলা হয় এলোমেলো আর ছন্নছাড়া। মানে যাতা আর কি।
(৩) বল সাপ্লাই: খেলার রেজাল্ট বের করে আনা বা গোল করা এটা মিডফিল্ডদের কাজ নয়। এটা ফরোয়ার্ডদের কাজ। কিন্তু ফরোয়ার্ডরা এটা কখনোই পারবে না যদি না তারা মিডফিল্ড থেকে যথেষ্ট পরিমাণ বল সাপ্লাই না পায়।
আর এই সমস্যা টাই জাতীয় দলে হচ্ছে ভিনির সাথে।
এখন আসুন একটু ক্লাবের ভিনিকে নিয়ে কথা বলি তারপর জাতীয় দলের ভিনিতে আসছি।
🔶 ক্লাবে ভিনিসিয়াসের সাথে মিডফিল্ডে যাদের ক্যামেস্ট্রি টা হয় তারা হলো, ব্যালিংহাম, ভালভার্দে, টনি ক্রুস, চুয়ামিনি, লুকা মড্রিচ, কামাভিঙ্গা। যদিও সবাই একসাথে শুরু করে না। এই যে নামগুলো তারা হচ্ছে মিডফিল্ডার। কেমন মিডফিল্ডার ? এক কথায় বিশ্ব মানের।
তারা প্রত্যেকেই জানে তাদের কাজটা কি মাঠের মধ্যে। এবং তারা সেটা করতে সক্ষম হয় সর্বদাই। এবং তাদের থেকে ভিনি যে পরিমাণ বল সাপ্লাই পায়। সেটা বিশ্বের আর কোনো ক্লাবের মিড থেকে আর কোনো প্লেয়ার পায় বলে আমার মনে হয় না। এবং যে পাস গুলো পায় সেটা একেবারেই নিখুঁত হয় ১০০% । ভুল কোনো পাস হয় না।
তারচেয়েও বড় কথা হচ্ছে, এতো নিখুঁত মিডফিল্ডার হওয়া সত্ত্বেও আবার ৪ জন মিড থাকে রিয়ালে। যেখানে অন্যান্য জায়গায় ৩ জন থাকে।
তো এরকম সাপোর্ট আর এরকম বিশ্ব মানের মিডফিল্ড থেকে এতো বেশি বল সাপ্লাই পেলে ভালো করবে না কে ?
🔷এখন আসি জাতীয় দলে: জাতীয় দলে যাদের সাথে ভিনির বল নিয়ে সম্পর্ক টা হয় তারা কারা ? গোমেজ, পাকুয়েতা, ব্রুনো, দগলাস লুইস, পেরেইরা। তারাও কিন্তু জানে যে তাদের কাজটা আসলে কি খেলায়। কিন্তু তারা সেটা করতে ১০০% সক্ষম হয় না। কিসের ১০০% তারা ৬০% ও সক্ষম হয় না।
যে পরিমাণ বল ব্যালিংহাম, ভালভার্দে, টনি ক্রুস রা সাপ্লাই দেয় ভিনিকে। তার অর্ধেকও জাতীয় দলের মিডফিল্ডার রা দিতে পারে না। আর মাঝে মাঝে দুই একটা দিলেও সেটা নিখুঁত হয় না। তাছাড়া খেলেও আবার ৩ জন মিড। যেখানে ক্লাবে ৪ জন। এজন্যই ভিনি জাতীয় দলে ব্যর্থ এবং সমালোচিত। যদিও জাতীয় দলের মিডফিল্ডারদের কোয়ালিটি নিয়ে আমার কোনো সন্দেহ নাই। কিন্তু তারা চায় নিজেরা নিজেদেরকে সেরা হিসেবে প্রমাণ করতে। আর ব্যক পাস দেয় বেশি। পাকুয়েতা ক্লাবে ১০ নাম্বার জার্সি পরে মেইন ম্যান হয়ে খেলে। সেজন্য সে জাতীয় দলেও তার প্রভাব দেখাতে চায়। সে নিজে গোল করতে চলে যায় অধিকাংশ সময়। যা আদৌ তার কাজ না। আপনি ব্রাজিলের খেলায় প্রতিটা জয়ে গোলের পিছনে মিডফিল্ডারদের এসিস্ট কমই দেখবেন। যতোদিন না ভিনি ক্লাবের মতো জাতীয় দলে প্রচুর পরিমাণে বল সাপ্লাই না পাবে ততোদিন তার থেকে ভালো কিছু আপনি দেখতে পাবেন না। ফুটবল টা একার খেলা নয়।
তবে হ্যাঁ, যদি জাতীয় দলে নেইমার থাকতো তাহলে তো কোনো কথাই ছিল না। আচ্ছা আপনি কি ভিনির বিশ্বকাপের পারফর্মেন্স নিয়ে আঙ্গুল তুলতে পারবেন ?
কখনোই পারবেন না, কেননা বিশ্বকাপে ব্রাজিলের হয়ে যারা সেরা পারফর্মেন্স করেছে তাদের মধ্যে ভিনি অন্যতম। কারন কি, একজন নেইমার ছিল।
সত্যি বলতে নেইমার হচ্ছে এমন এক নাম, যে মাঠে এক সাথে ৩/৪ টা রুল প্লে করতে পারে। যেহেতু নাই আফসোস করে লাভ নাই। এখন নেইমারের দায়িত্ব টা কিছুটা হলেও ব্রুনো, পাকুয়েতাদের কাধে নিতে হবে।
তাছাড়াও আরো কয়েকটি কারণ আছে জাতীয় দলে ভিনি খারাপ খেলার পেছনে। সেগুলো অন্যদিন আলোচনা করবো। যদি সাপোর্ট পাই।
সুতরাং, অযথাই ভিনিকে না দোষে আগে মিডফিল্ড নিখুঁত হওয়ার জন্য কাজ করতে হবে দরিভাল কে। ধন্যবাদ সবাইকে
বলছি রাউন্ড অব সিক্সটিন নিয়ে,আপনি যদি ফুটবলের সব টুর্নামেন্ট দেখে থাকেন তবে ইউরো বা ইউরোপীয়ান চ্যাম্পিয়নশীপ আপনার কাছে আরেকটা চমক বিশ্বকাপের পরে। আর ইউরো সম্পর্কে না জানলেও,কোপা আমেরিকা এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশীপ নিয়ে তর্কিত মতামত দিয়ে ফরাসি তারকা কিলিয়ান এমবাপ্পে আপনাকে ইউরো দেখতে বাধ্য করেছেই
। ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশীপে গ্রুফ বি ছিলো “গ্রুফ অব ডেথ”।
এখন দেখতে দেখতে চলে এলো ইউরোর রাউন্ড অব সিক্সটিন। কিন্তু ঝামেলা এখানেই,এটা কি রাউন্ড অব সিক্সটিন?
নাকি নতুন কারো মুকুট জয়ের গল্পকথা হতে যাচ্ছে?
আসুন ঘুরে আসি ইউরো জার্নিতে…
এবারের ইউরো ছিলো কিছুটা নাটকীয়,২০১৮ বিশ্বকাপ রানার্সন-আপ ক্রোয়েশিয়া,২০২২ বিশ্বকাপ থার্ড প্লেস অর্জন করা ক্রোয়েশিয়া এবার নাকানিচুবানি খেতে হয়েছে। অবসরে যাবে মিডফিল্ড কন্ট্রোলার লুকা মদ্রিচ,ইউরোতে শেষ সময়টুকু ভালো গেলো না লুকা মদ্রিচের এবং তার সৈন্যদের।
গ্রুফ অব ডেথ-থেকে শেষ-১৬ তে জায়গা করে নিলো স্পেন এবং ইতালি। ইউরো জুড়ে ক্রোয়েশিয়ার এমন খেলার অভিমান শুধু মদ্রিচের নয়,থাকবে দর্শকদেরও।
ইংল্যান্ড এবং সাউথগেইট- এ যেনো এক অভিশাপ
আপনি মানুন আর না মানুন ইংল্যান্ডের বর্তমান দল পৃথিবীর সেরা একটা দল। এই পিক ফর্মে থাকা প্লেয়ার নিয়েও ইংল্যান্ড ভালো সুবিধা করতে পারেনি ইউরো গ্রুফ পর্বে। সাউথগেইটকে ট্রল করে পোস্ট করেছিলো ডমিনোজ,কি করছেন এই সেরা টিম নিয়ে সাউথগেইট সেটা তিনিই ভালো জানেন। তবে হট ফেভারিট ইংল্যান্ড এমন খেলবে ইউরো গ্রুফে,কেউ হয়তো কল্পনা করেন নাই।
শেষ ১৬ তে জায়গা কারা পেলো? সেটা দেখে নেওয়া যাক…..
স্পেন,জার্মানি,পর্তুগাল,ফ্রান্স,বেলজিয়াম এই পাঁচ দল এক পাশের স্লটে। যেটা আনপ্রেডিক্টেবল এবং দুর্দান্তই বটে,ভাগ্যের জোরে হয়তো ইংল্যান্ড দ্বিতীয় স্লটে। প্রথম স্লটে সব রাঘববোয়াল,তাদের মাঝে জায়গা পেয়েছে জর্জিয়া,ডেনমার্ক,স্লোভেনিয়া এই তিন দল। আপনি হয়তো জানেন,জর্জিয়া তাদের শেষ ম্যাচে পর্তুগালকে ২-০ গোলে হারিয়েছে। ডেনমার্ক এবং স্লোভেনিয়া নিজেদের সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে ম্যাচ গুলো ড্র রেখে জায়গা করে নিয়েছে রাউন্ড অব সিক্সটিন,কিন্তু এই পর্যন্তই এদের জার্নি হবে বলে আমার ধারণা।
দ্বিতীয় স্লটের দলগুলোও বেশ জমকালো,সাউথগেইটের এরকম ভুলভাল টিম পরিচালনায় আমার মনে হয় ইংল্যান্ডকে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলতে বেশ ভুগতে হবে।নেদারল্যান্ডস,টার্কি,ইতালি,সুইজারল্যান্ড,অস্ট্রিয়া,রোমানিয়া এদের সাথে ইংল্যান্ড পারবে তো যুদ্ধ করে সহজে জয় ছিনিয়ে আনতে?
পরিশেষে,আমি আরো একটা কথা বাড়াতে চাই। আমি এক কথায় বলতে চাই,এরকম আনপ্রেডিক্টেবল বলেই ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশীপকে বিশ্বকাপের পরে স্থান দিয়েছেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। যার চাক্ষুষ প্রমাণ পাচ্ছেন ইউরো রাউন্ড অব সিক্সটিন থেকে।
🗞️ ল্যাজিও ম্যাসন গ্রিনউডের জন্য 30 মিলিয়ন পাউন্ডের চুক্তিতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে আলোচনা শুরু করেছে। কর্মক্ষমতা সম্পর্কিত অ্যাড-অনগুলির সাথে বাড়তে পারে এমন একটি প্রাথমিক £30m ফি নিয়ে আলোচনা ইতিবাচকভাবে বিকাশ করছে।
[@SamiMokbel81_DM]
🗞️ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ম্যাসন গ্রিনউডের জন্য £40m চায় কিন্তু ল্যাজিও এবং জুভেন্টাস উভয়ই বিশ্বাস করে যে তারা অ্যাড-অনগুলির সাথে প্রায় £34m এর জন্য একটি চুক্তি করতে পারে।
জুভেন্টাস গ্রিনউডকে প্রতি সপ্তাহে তিন বছরের চুক্তিতে £100,000 দিচ্ছে।
[@TheSunFootball]
🗞️ ল্যাজিও, জুভেন্টাস এবং নাপোলি সবাই মেসন গ্রিনউডকে সই করতে আগ্রহী, অন্যদিকে জার্মানি, স্পেন এবং পর্তুগালের ক্লাবগুলিও তার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। গেটাফে গ্রিনউড তাদের কাছে আরেকটি সিজন-দীর্ঘ ঋণে ফিরে আসতে আগ্রহী।
[@TheAthleticFC]
🗞️ ল্যাজিও এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড মেসন গ্রিনউডের জন্য একটি চুক্তির বিষয়ে আলোচনা শুরু করেছে – ইউনাইটেড প্রায় £30 মিলিয়ন ফি দিতে সম্মত হবে বলে আশা করছে যদিও একটি স্বীকৃতি রয়েছে যে এটি সম্ভবত বেশ কয়েকটি পারফরম্যান্স-ভিত্তিক অ্যাড-অনগুলির সাথে ভর্তুকি দিতে হবে। লাজিও গ্রিনউডের জন্য জুভেন্টাস থেকে প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হয়।
[@RobDawsonESPN]
🗞️ Lazio ম্যাসন গ্রিনউডের জন্য £30m বিড জমা দিয়েছে।
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড প্রায় 40 মিলিয়ন পাউন্ড পেতে চায় এবং এটি বোঝা যায় যে ল্যাজিও তাদের বিডটিতে পারফরম্যান্স-সম্পর্কিত অ্যাড-অন যোগ করতে পারে।
বিশ্বকাপ ও এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে নিজেদের শেষ ম্যাচে লেবাননের সাথে ৪ টা গোল খেয়ে লজ্জাজনক হার বাংলাদেশের।
আজকের ম্যাচে দুর্দান্ত খেলেছেন বাংলাদেশ বনাম লেবাননের ম্যান অব দ্য ম্যাচ 𝙝𝙖𝙨𝙨𝙖𝙣 𝙢𝙖𝙖𝙩𝙤𝙪𝙠 (হাসান মাতুক) সাথে একটি গোল করেছেন লেবাননের আরেক টু প্লেয়ার 𝙉𝙖𝙙𝙚𝙧 𝙢𝙖𝙩𝙖𝙧 (নাদের মাতার)।
এই ৪ টি গোলের সহায়তা করছেন লেবাননের তরুন প্লেয়ার 𝙠𝙖𝙧𝙞𝙢 𝙙𝙖𝙧𝙬𝙞𝙘𝙝 (করিম ডারউইচ) দুইটি ও লেবাননের আরেক অভিজ্ঞ প্লেয়ার 𝙉𝙖𝙨𝙨𝙖𝙧 𝙣𝙖𝙨𝙨𝙖𝙧 (নাসার নাসার)
তবে এই ম্যাচে তেমন কর্মক্ষমতা দেখাতে পারেননি বাংলাদেশের প্লেয়াররা। তারা একটি গোল ও দিতে পারেনি লেবানন কে যেটি খুবই দুঃখজনক বাংলাদেশি সমর্থকদের জন্য।
বিশ্বকাপ ও এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে একটি ম্যাচ ও জিত্তে পারেনি বাংলাদেশ শুধু মাত্র একটি ম্যাচে সমতা করেছে বাংলাদেশ লেবাননের সাথে ঘরের মাঠ বসুন্ধরা কিংস এরিনা তে
আর বাকি ম্যাচে –
A-অস্ট্রেলিয়া-7 বাংলাদেশ-0
H-বাংলাদেশ-১ লেবানন-১
A-প্যালেস্টাইন-৫ বাংলাদেশ-০
H-ফিলিস্তিন-1 বাংলাদেশ-0
A-বাংলাদেশ-0 অস্ট্রেলিয়া-2
A-লেবানন-4 বাংলাদেশ-0
A-(Away)
H-(Home)
এই ছিল বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ও এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের যাত্রা আপনার কী মনে হয় এই যাত্রা ভালো ছিল নাকি খারাপ
(এমিলিয়ানো মার্টিনেজ) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব অ্যাস্টন ভিলা এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে গোলরক্ষক হিসেবে খেলেন।
RB- 𝙂𝙤𝙣𝙯𝙖𝙡𝙤 𝘼𝙧𝙞𝙚𝙡 𝙈𝙤𝙣𝙩𝙞𝙚𝙡
(গঞ্জালো এরিয়েল মন্টিয়েল) হলেন একজন আর্জেন্টাইন পেশাদার ফুটবলার যিনি লা লিগা ক্লাব সেভিলা এবং আর্জেন্টিনার কাছ থেকে ঋণ নিয়ে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব নটিংহাম ফরেস্টের হয়ে রাইট ব্যাক হিসেবে খেলেন।
CB- 𝘾𝙧𝙞𝙨𝙩𝙞𝙖𝙣 𝙂𝙖𝙗𝙧𝙞𝙚𝙡 “𝘾𝙪𝙩𝙞” 𝙍𝙤𝙢𝙚𝙧𝙤
(ক্রিশ্চিয়ান গ্যাব্রিয়েল “কুটি” রোমেরো) একজন আর্জেন্টাইন পেশাদার ফুটবলার যিনি প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব টটেনহ্যাম হটস্পার এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের জন্য সেন্টার-ব্যাক হিসেবে খেলেন। তিনি তার আক্রমণাত্মক খেলার শৈলী, বলের ক্ষমতা এবং আকাশযুদ্ধে আধিপত্যের জন্য পরিচিত।
CB- 𝙇𝙞𝙨𝙖𝙣𝙙𝙧𝙤 𝙈𝙖𝙧𝙩í𝙣𝙚𝙯
(লিসান্দ্রো মার্টিনেজ) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি প্রাথমিকভাবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের জন্য সেন্টার-ব্যাক হিসেবে খেলেন। তিনি বল, শক্তি এবং আক্রমনাত্মক ট্যাকলিংয়ের সাথে তার আন্দোলনের জন্য পরিচিত
LB- 𝙉𝙞𝙘𝙤𝙡á𝙨 𝘼𝙡𝙚𝙟𝙖𝙣𝙙𝙧𝙤 𝙏𝙖𝙜𝙡𝙞𝙖𝙛𝙞𝙘𝙤
(নিকোলাস আলেজান্দ্রো তাগলিয়াফিকো) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি লিগ 1 ক্লাব লিয়ন এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে লেফট-ব্যাক হিসেবে খেলেন। তিনি 2022 ফিফা বিশ্বকাপ জয়ী আর্জেন্টিনা দলের সদস্য ছিলেন।
CM- 𝙍𝙤𝙙𝙧𝙞𝙜𝙤 𝙅𝙖𝙫𝙞𝙚𝙧 𝘿𝙚 𝙋𝙖𝙪𝙡
(রদ্রিগো জাভিয়ের ডি পল) একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি লা লিগা ক্লাব অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে কেন্দ্রীয় মিডফিল্ডার বা ডান মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন। তিনি 2022 ফিফা বিশ্বকাপ জয়ী আর্জেন্টিনা দলের সদস্য ছিলেন।
CM- 𝙇𝙚𝙖𝙣𝙙𝙧𝙤 𝘿𝙖𝙣𝙞𝙚𝙡 𝙋𝙖𝙧𝙚𝙙𝙚𝙨
(লিয়েন্দ্রো ড্যানিয়েল পেরেদেস) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি সেরি এ ক্লাব রোমা এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে রক্ষণাত্মক মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন। তিনি আর্জেন্টিনা দলের অংশ ছিলেন যেটি 2022 ফিফা বিশ্বকাপ জিতেছিল।
CM- 𝘼𝙡𝙚𝙭𝙞𝙨 𝙈𝙖𝙘 𝘼𝙡𝙡𝙞𝙨𝙩𝙚𝙧
(অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টার) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব লিভারপুল এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন। ম্যাক অ্যালিস্টার 2016 সালে আর্জেন্টিনোস জুনিয়র্সের সাথে তার সিনিয়র ক্যারিয়ার শুরু করেন, তার অভিষেক মৌসুমে আর্জেন্টিনা দ্বিতীয় বিভাগ জিতেছিলেন
RW- 𝙇𝙞𝙤𝙣𝙚𝙡 𝘼𝙣𝙙𝙧é𝙨 “𝙇𝙚𝙤” 𝙈𝙚𝙨𝙨𝙞
(লিওনেল আন্দ্রেস “লিও” মেসি) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি মেজর লিগ সকার ক্লাব ইন্টার মিয়ামি এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের ফরোয়ার্ড হিসেবে খেলেন এবং অধিনায়কত্ব করেন।
ST- 𝙅𝙪𝙡𝙞á𝙣 Á𝙡𝙫𝙖𝙧𝙚𝙯
(জুলিয়ান আলভারেজ) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটি এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে একজন ফরোয়ার্ড হিসেবে খেলেন। আলভারেজ তার ফুটবল ক্যারিয়ার শুরু করেন তার জন্মভূমি আর্জেন্টিনায়, যেখানে তিনি রিভার প্লেটের একাডেমি স্নাতক, 2018 সালে ক্লাবের হয়ে তার প্রথম দলে অভিষেক হয়।
RW- Á𝙣𝙜𝙚𝙡 𝙁𝙖𝙗𝙞á𝙣 𝘿𝙞 𝙈𝙖𝙧í𝙖
(অ্যাঞ্জেল ফাবিয়ান ডি মারিয়া) হলেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলার যিনি প্রাইমিরা লিগা ক্লাব বেনফিকা এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে রাইট উইঙ্গার বা অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন। তার প্রযুক্তিগত ক্ষমতা, তত্পরতা, পাসিং এবং দৃষ্টিভঙ্গির জন্য পরিচিত, ডি মারিয়াকে তার প্রজন্মের সেরা খেলোয়াড়দের একজন হিসাবে ব্যাপকভাবে বিবেচনা করা হয়।
স্টপেজ টাইমে কিশোরের শেষ হাঁফের গোলের সুবাদে মেক্সিকোর বিপক্ষে সেলেসাওরা শীর্ষে উঠে আসায় ব্রাজিলের নায়ক ছিলেন এন্ড্রিক।
এনড্রিক 96 তম মিনিটে একটি বিজয়ী গোল করেছিলেন কারণ ব্রাজিল একটি রোমাঞ্চকর প্রি-কোপা আমেরিকা প্রীতি ম্যাচে মেক্সিকোকে 3-2 গোলে পরাজিত করেছিল।
ব্রাজিল কোচ ডোরিভাল জুনিয়র টেক্সাসে শনিবারের সংঘর্ষের জন্য একটি পরীক্ষামূলক লাইন-আপের নাম দিয়েছেন, তবে এটি তার বিকল্পদের মধ্যে একজন ছিল যে সেলেকাওদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ আঘাত করেছিল।
এন্ড্রিক, যিনি কোপা আমেরিকার পরে তার নতুন ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের সাথে যোগ দেবেন, লস ব্লাঙ্কোস তারকা ভিনিসিয়াস জুনিয়রের ক্রস থেকে দুর্দান্তভাবে হেড করার সময় তিনি ছিলেন নায়ক।
এটি একটি টপসি-টর্ভি খেলা বন্ধ করে দেয় যেখানে ব্রাজিল ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে ছিল।
আন্দ্রেয়াস পেরেইরা পাঁচ মিনিট পর তাদের এগিয়ে দেন, গ্যাব্রিয়েল মার্টিনেলি 54তম মিনিটে সহজ ফিনিশ করে তাদের লিড দ্বিগুণ করেন।
তবুও মেক্সিকো, যারা উরুগুয়ের কাছে ৪-০ ব্যবধানে পরাজিত হয়ে খেলায় আসছিল, জুলিয়ান কুইনোনস এবং গুইলারমো মার্টিনেজ তাদের সমতায় টেনে আনলে একটি ড্র ছিনিয়ে নিতে প্রস্তুত ছিল, 92তম মিনিটে সেই দ্বিতীয় গোলটি আসে।
কিন্তু সমতা মাত্র চার মিনিট স্থায়ী হয়েছিল, ভিনিসিয়াস এবং এন্ড্রিক ব্রাজিলের বিজয়ীর জন্য দুর্দান্তভাবে দলবদ্ধ হয়েছিলেন, কারণ এই জুটি পরের মৌসুমে মাদ্রিদের জন্য আশা করবে।
কোস্টারিকার বিপক্ষে কোপা আমেরিকা অভিযান শুরু করার আগে ব্রাজিলের জন্য পরবর্তীতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে একটি প্রীতি ম্যাচ।
ডেটা ডেব্রিফ: একটি তারার জন্ম হয়
মার্চ মাসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নেট করার সময় ওয়েম্বলিতে একটি আন্তর্জাতিক ম্যাচে এন্ড্রিক সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতা হন।
এবং 2024 সালে, 17 বছর বয়সী এখন সেলেকাওদের হয়ে 93 মিনিটের ব্যবধানে তিনটি গোল করেছেন। প্রকৃতপক্ষে, ব্রাজিলের নম্বর নাইন সেই সময়ে তার ছয়টি শটের 50 শতাংশ রূপান্তরিত করেছে।